
চাঁদপুর ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা ২০২৩-Chandpur train schedule and fare list 2023
চাঁদপুর ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা চাঁদপুর ট্রেন স্টেশন থেকে ট্রেনে করে আপনি অনেক স্থানে যেতে পারবেন। এই স্টেশনে মাত্র তিনটি মেইল এক্সপ্রেস রয়েছে এবং রয়েছে একটি আন্তঃনগর ট্রেন। আপনি যদি চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশন সম্পর্কিত সকল তথ্য জানতে চান তবে আপনি অবশ্যই আমাদের অনুচ্ছেদ টি সম্পূর্ণ ভালভাবে পড়ুন। আমরা আমাদের অনুচ্ছেদে সচারাচর ট্রেন সম্পর্কিত সকল তথ্য গুলো নতুন নতুন অনুচ্ছেদ এর মাধ্যমে আপলোড করে থাকি।
ট্রেনের নাম | স্টেশনের নাম | ছাড়ায় সময় | পৌছানোর সময় | ছুটির দিন |
মেঘনা এক্সপ্রেস (৭৩০) | চাঁদপুর থেকে চট্টগ্রাম | ভোর ০৫:০০ | সকাল ০৯:২৫ | নেই |
সাগরিকা এক্সপ্রেস (৩০) | চাঁদপুর থেকে চট্টগ্রাম | দুপুর ০২:০০ | সন্ধ্যা ০৭:২৫ | নেই |
চাঁদপুর কমিউটার (৮১) | চাঁদপুর থেকে কুমিল্লা | সকাল ০৯:৪০ | দুপুর ১২:২০ | শুক্রবার |
চাঁদপুর কমিউটার (৮৩) | চাঁদপুর থেকে কুমিল্লা | বিকাল ০৫:০০ | সন্ধ্যা ০৭:৪৫ | শুক্রবার |
চাঁদপুর আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী
চাঁদপুর ট্রেন স্টেশন থেকে মেঘনা এক্সপ্রেস নামে একটি আন্তঃনগর ট্রেন রয়েছে। মেঘনা এক্সপ্রেস সপ্তাহের ৭ দিন চলাচল করে। আপনারা সপ্তাহের সাত দিনের যেকোনো দিন চাইলে মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেন পেতে আপনার যাত্রা সম্পূর্ণ করতে পারবেন। মেঘনা এক্সপ্রেস ট্রেনটি চাঁদপুর ট্রেন স্টেশন থেকে ছেড়ে আসে ৫:০০ এ এবং এটি তার গন্তব্যস্থলে এসে পৌঁছায় ০৯:২৫ এ মিনিটে। আপনারা চাইলে এই ট্রেনটিতে আপনার যাত্রা সম্পূর্ণ করতে পারবেন।
সাগরিকা মেইল এক্সপ্রেস
সাগরিকা এক্সপ্রেস ট্রেন একটি মেইল এক্সপ্রেস ট্রেন। সাগরিকা এক্সপ্রেস ট্রেনটি চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে চট্টগ্রাম এ রুটে চলাচল করে। সাগরিকা এক্সপ্রেস ট্রেনটি সপ্তাহে সাতদিন চলাচল করে। এই ট্রেনের কোন সাপ্তাহিক ছুটি না থাকায় আপনারা চাইলে সপ্তাহের যেকোনো একটি দিন সাগরিকা এক্সপ্রেস ট্রেনে চাঁদপুর থেকে চট্টগ্রাম এ রুটে যাতায়াত করতে পারবেন। এই ট্রেনটি চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ছেড়ে আসে ০২:০০ মিনিটে এবং চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশনে এসে পৌঁছায় ৭ টা ২৫ মিনিটে।
চাঁদপুর কমিউটার মেইল এক্সপ্রেস
চাঁদপুর কমিউটার ট্রেন একটি মেইল এক্সপ্রেস ট্রেন। এই ট্রেনটি চাঁদপুর থেকে কুমিল্লা এবং কুমিল্লা থেকে চাঁদপুর এ রুটে চলাচল করে। চাঁদপুর কমিউটার মেইল এক্সপ্রেস ট্রেনটি সপ্তাহে ছয়দিন চলাচল করে। এই ট্রেনটি সাপ্তাহিক ছুটি রয়েছে একদিন। সেই ছুটির দিন হল শুক্রবার। শুক্রবার বাদে আপনি যেকোনো দিন চাঁদপুর কমিউটার মেইল এক্সপ্রেস ট্রেনে আপনার যাত্রা সম্পূর্ণ করতে পারবেন। এই ট্রেনটি চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ছেড়ে আসে ৯:৪০ মিনিটে এবং কুমিল্লা রেলওয়ে স্টেশন এসে পৌঁছায় ১২ টা ২০ মিনিটে।
চাঁদপুর কমিউটার
চাঁদপুর কমিউটার এক্সপ্রেস হল একটি মেইল এক্সপ্রেস ট্রেন। এই ট্রেনটি চাঁদপুর থেকে কুমিল্লা এবং কুমিল্লা থেকে চাঁদপুর এরোডে যাতায়াত করে। আপনারা যারা চাঁদপুর থেকে কুমিল্লা যাতায়াতের জন্য ভালো কোন ট্রেন খুঁজছেন তারা নির্বিধায় চাঁদপুর কমিউটার মেইল এক্সপ্রেস ট্রেনটি তে আপনার যাত্রা সম্পূর্ণ করতে পারেন। এই ট্রেনটি সপ্তাহের ছয়দিন চলাচল করে। এই ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটি একদিন সেটি হল শুক্রবার। শুক্রবার ছাড়া অন্য যে কোন দিন আপনারা চাইলে এই ট্রেনটিতে আপনার যাত্রা সম্পূর্ণ করতে পারবেন। চাঁদপুর কমিউটার ট্রেন টি চাঁদপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে ছেড়ে আসে ৫ টা ০০ মিনিটে এবং কুমিল্লা রেলওয়ে স্টেশন এসে পৌঁছায় ৭ টা ৪৫ মিনিটে।
অনলাইনে টিকেট কাটার নিয়ম
ই-টিকিটিং সিস্টেমে টিকেট কেনার নতুন পদ্ধতি সম্পর্কে জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সেক্ষেত্রে রেলওয়ের ওয়েবসাইটে একবার রেজিস্ট্রেশন করলেই চলবে।
রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া
টিকিট কাটতে অবশ্যই একবার যাত্রীদের রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। সে জন্য প্রথমে www.eticket.railway.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
সেখানে ওয়েবসাইটটির নিচের দিকে Registration বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপর Create an Account নামের নতুন একটি Page আসবে। এখানে Personal Information এর সংশ্লিষ্ট ঘরগুলো প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে পূরণ করে Security code ঘরের পাশে দেখানো Security Code দিয়ে পূরণ করে Register বাটনে ক্লিক করতে হবে।
সব তথ্য সঠিক থাকলে Registration Successful নামে নতুন একটি Page আসবে।
ই-টিকেটিং সিস্টেম থেকে তাৎক্ষণিকভাবে আপনার দেয়া ই-মেইলে Bangladesh Railway থেকে একটি মেইল পাঠানো হবে।
Bangladesh Railway থেকে আসা মেইলটি খুলে সেখানে মেসেজে থাকা Click লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে। এরপর যাত্রীর Registration সম্পন্ন হবে।
টিকিট কাটার প্রক্রিয়া
রেজিস্ট্রেশন শেষ হওয়ার পর যাত্রীরা টিকিট কাটতে পারবেন। এ জন্য তাকে প্রথমে www.eticket.railway.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
সেখানে থাকা Log in প্যানেলে ই-মেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড এবং সিকিউরিটি কোড পূরণ করতে হবে।
পরে যে Page আসবে তাতে Purchase ticket বাটনে ক্লিক করতে হবে। এখানে যাত্রীকে পূরণ করতে হবে তিনি কোন তারিখের টিকিট কাটতে চান, কোন স্টেশন থেকে কোন স্টেশন পর্যন্ত, ট্রেনের নাম, শ্রেণি, টিকেট সংখ্যা।
পরে দেখানো হবে Registration Seat Available কি না এবং টিকিটের দাম। সেখানে সবকিছু ঠিক থাকলে Purchase ticket বাটনে ক্লিক করতে হবে।
ক্রেডিট কার্ড, ক্যাশ কার্ড কিংবা ব্রাক ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট দিয়ে টিকিটের দাম পরিশোধ করতে পারবেন যাত্রীরা। পরে যাত্রীর ই-মেইলে ই-টিকেটটি পাঠিয়ে দেবে বাংলাদেশ রেলওয়েল।
এরপর সেই টিকিট প্রিন্ট দিয়ে ফটো আইডিসহ ট্রেনে ভ্রমণ করতে পারবেন। কিংবা ই-টিকেট প্রদত্ত Ticket Print Information দিয়ে সংশ্লিষ্ট স্টেশন থেকে যাত্রার পূর্বে ছাপানো টিকেটও সংগ্রহ করতে পারবেন।
সাম্প্রতিক মন্তব্য
#Mehedi hasan
খুব ভালো ভালো লাগলো বিস্তারিত তথ্য দেওয়া আছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ#সাঈদ
তথ্য ঠিক নাই।পঞ্চগড় থেকে কি ৯'১৫ তে ছাড়ে? পঞ্চগড় ষ্টেশনের নাম কি রুইহা ষ্টেশন?