বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থানসমূহ-Places of interest in Bangladesh
Places of interest in Bangladesh

Places of interest in Bangladesh

খুলনা বিভাগের দর্শনীয় স্থান

কুষ্টিয়া জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (৯টি )

বাংলাদেশের সেরা ১০ দর্শনীয় স্থান

১. ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনার ঃ

 ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনার কুষ্টিয়া জেলায় অবস্থিত ।  আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম শহীদ মিনার ও দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে বৃহত্তম শহীদ মিনার।  শহীদ মিনারের পাশাপাশি রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সততা ঝর্না এবং তার পার্শ্বে রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ স্মৃতিসৌধ।

২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৭ সালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নির্দেশনা অমান্য করে ইট, বালু, সিমেন্ট দিয়ে প্রথম শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়। এই শহীদ মিনারটি উদ্বোধন করেন ভাষা সৈনিক গাজীউল হক ।ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে মূল ধারার কোন শহীদ মিনার না থাকায়, শিক্ষার্থীদের দাবীর প্রেক্ষিতে ২০০৯ সালে তৎকালীন উপাচার্য মুক্তিযোদ্ধা এম আলাউদ্দিন শহীদ মিনার নির্মাণের ঘোষণা দেন। ফলস্বরূপ ২০১১ সালে বর্তমান শহীদ মিনারটি স্থাপন করা হয়। শহীদ মিনার ২০০০ সালে উদ্বোধন করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা । 

শহীদ মিনারটি মাটির উপর থেকে মূল বেদি ৯ ফুট উপরে অবস্থিত এবং মূল বেদি থেকে ১১৬ ফুট দৈর্ঘ্য এবং ৭৫ ফুট প্রস্থে অবস্থিত। শহীদ মিনারটির পিলারের মাঝে স্টিলের এসএস নল দিয়ে যুক্ত আছে।  শহীদ মিনারটির মূল আয়তন ৪০০/২০০ বর্গফুট।

 ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিতে উজ্জীবিত হয়ে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে শহীদ মিনারটি স্থাপন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রমতে এটি পূর্ণাঙ্গভাবে নির্মান করতে প্রায় ১ কোটি টাকা ব্যয় হয়েছিলো। 

২. ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ  ঃ

ঝাউদিয়া শাহী মসজিদ কুষ্টিয়া জেলায় অবস্থিত বাংলাদেশর অন্যতম একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নির্দশন। ঝাউদিয়া মসজিদ সম্পর্কে স্থানীয়দের মধ্যে অনেক কিংবদন্তী প্রচলিত তবে এর সঠিক ইতিহাস সম্পর্কে জানা যায় না। জনশ্রুতি অনুসারে, ইরাকের শাহ সুফি আদারি মিয়া ইসলাম ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে এ অঞ্চলে আস্তানা তৈরি করেন ও তিনিই এ সময় এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। 

বর্তমান মসজিদটির দ্বারপ্রান্তে এটি মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সময় তৈরি করা হয়েছিল বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে এটি সম্পর্কেও প্রত্নতাত্ত্বিক কোন নথি পাওয়া যায়নি। ১৯৬৯ সালে এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের তালিকাতে নথিভুক্ত করা হয়েছিল।

ঝাউদিয়া মসজিদটি পাঁচটি গম্বুজ ও প্রবেশপথের কাছে দুটি মিনার নিয়ে গঠিত।

৩. মফিজ লেক ঃ

মফিজ লেকের ইতিহাস অনেক পুরাতন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা ১৯৭৯ সালের পূর্ব থেকেই এই স্থান দিয়ে এই লেক প্রবাহিত হওয়ার অস্তিত্ব পাওয়া যায়। ১৯৭৯ সালে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হলে সেই সময়ে এই লেকটির নামকরণ করা হয় ।

কিন্তু এই লেকের নাম পরিবর্তন হয়ে মফিজ লেক হিসাবে জনপ্রিয়তার পিছনে লোকমুখে কিছু কল্পকাহিনী শোনা যায়। মফিজ নামের এক অজ্ঞাত পাগল প্রেমিক তার প্রিয়তমার প্রতি ভালোবাসার প্রমান দিতে অথবা প্রেমে ব্যর্থ হয়ে এই লেকে আত্নহুতি দিয়েছিলো, এর পর থেকে ক্রমান্বয়ে এই লেকটি মফিজ লেক হিসাবে জনপ্রিয়তা পায়। 

লেকটি কুষ্টিয়া শহর ছাড়িয়ে কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক ধরে মাত্র ২৪ কিলোমিটার দক্ষিণের শান্তিডাঙ্গা-দুলালপুর গ্রামে অবস্থিত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থিত। ক্যাম্পাসের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন প্রকৌশলী ভবন ঘেষে লেকটি অবস্থিত। লেকটির প্রযুক্তিগত অবস্থান উত্তর ২৩°৪৩'২২ এবং পূর্ব ৮৯°৮'৫৩।

মফিজ লেকের দৈর্ঘ্যে প্রায় ১০০ মিটার। গ্রুপের অর্থায়নে ১৩ লক্ষ টাকা ব্যয় করে লেকটির উপরে তৈরি করা হয়েছে দৃষ্টিনন্দিত একটি ব্রিজ।[১৪] লেকের এক পাশে নির্মিত করা হয়েছে সুউচ্চ ওয়াচ টাওয়ার এবং অপর পাশে বোটানিক্যাল গার্ডেন।

ইবির লেকে বিভিন্ন ধরনের ফুল ফুটে থাকে, এর মধ্যে লাল পদ্ম, কচুরি ফুল, লেকের ধারে সাদা কাশফুলসহ বিভিন্ন ফুল ফুটে বিভিন্ন সময়ে।

সারা দেশের অতিথি পাখির আগমনের স্থানের মধ্যে ইবি লেক বিখ্যাত। এই লেকে শুভ্র বক, বুনো শালিকের দল, টিয়ে, ময়না, ফিঙে, মাছরাঙা, সরালি, ল্যাঞ্জা হাঁস, খুঁনতে হাঁস, বালি হাঁস, মানিকজোঁড় প্রভৃতি পাখির আগমন লক্ষ্য করা যায়।

৪.  মুক্তবাংলা ( ভাস্কর্য ) ঃ

মুক্ত বাংলা ভাস্কর্যটি কুষ্টিয়া জেলায় অবস্থিত এই ভাস্কর্যটি ১৯৯৬ সালে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের পাশেই নির্মাণ করা হয়। ।   ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের উত্তর পাশে অদূরেই অবস্থিত। ভাস্কর্যটির পশ্চিম পাশে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন ও দক্ষিণ পাশে শেখ মুজিবুর রহমানের সুদীর্ঘ ভাস্কর্য মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব অবস্থিত। ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক ব্যবস্থা অনুসারে মুক্তবাংলা ভাস্কর্যটির অবস্থান ২৩.৭২৩০৩৩৬° উত্তর ৯০.১৫২৬২৪২° পূর্ব।

মুক্ত বাংলার প্রবেশ পথেই রয়েছে বৃত্তাকার কালো রঙের একটি প্লেট।[১৪] মুক্তবাংলা ভাস্কর্যটির সাতটি স্তম্ভ সংবলিত গম্বুজের ওপর রয়েছে দৃঢ় মুষ্টিবদ্ধ মুক্তিযুদ্ধের হাতিয়ার রাইফেল নিয়ে, যা সাত সদস্যের ১৯৭১ সালের অস্থায়ী মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রিসভার প্রতীক। 

উপর থেকে চতুর্থ ধাপে লাল সিরামিক ইট আন্দোলন ও যুদ্ধের প্রতীক, দ্বিতীয় ধাপে কালো পাথর শোক ও দুঃখের প্রতীক, তৃতীয় ধাপে সাদা মোজাইক সন্ধি ও যোগাযোগের প্রতীক এবং বেদির মূল মেঝে সবুজ মোজাইক নীল টাইলস শান্তির প্রতীক। আর সম্পূর্ণ অবকাঠামোটি সাতটি আর্চ সংবলিত একটি অর্ধ উদিত সূর্য বুঝানো হয়েছে।

 ভাস্কর্যটি ইসলামী স্থাপত্য ও আধুনিক ধারনার সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ উপাচার্য মুহাম্মাদ ইনাম-উল হক এই ভাস্কর্যটি ১৯৯৬ সালের ১৬ ডিসেম্বর উদ্বোধন করেন।

৫. মুক্তির আহ্বান ও শ্বাশত মুজিব ঃ

মুক্তির আহ্বান ও শ্বাশত মুজিব মুর‍্যাল দুইটি কুষ্টিয়া জেলার ইবি থানার অন্তর্গত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সম্মুখভাগে অবস্থিত। মুর‍্যাল দুইটি হলের প্রধান ফটকের সম্মুখে দুই পাশে অবস্থিত।

 বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন জানিয়েছে মুর‍্যাল দুইটি নির্মান করতে ব্যয় হয়েছে ৮ লক্ষ টাকা। ১৭ মার্চ ২০২০ তারিখ রাশিদ আসকারী ভাস্কর্যটি উদ্বোধন করেন।

 মুর‍্যালটি ৩ ফুট ১২ ইঞ্চি বিশিষ্ট একটি মঞ্চের উপর অধিষ্ঠিত, মুর‍্যালটির উচ্চতা ৯ ফুট এবং প্রশস্ততা ১৮ ফুট। মুর‍্যালটি বঙ্গবন্ধু হল থেকে ২০ ফুট ১১ ইঞ্চি দূরত্বে অবস্থিত। ম্যুরালটিতে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ সাদা পাথরে লেখা আছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের তত্ত্বাবধানে এর নকশা করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কনক কুমার পাঠক। ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর ম্যুরাল স্থাপনের নিমিত্তে সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, সেই চুক্তি মোতাবেক এক বছরের মধ্যেই ভাস্কর্যটি নির্মানের কাজ শেষ হয়। 

৬. মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ঃ

 বর্তমানে এটি কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহ অঞ্চলের অন্যতম পর্যটনস্থল। ম্যুরালটির পরিকল্পনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক হারুন-উর রশিদ আসকারী। বাংলাদেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মিত প্রথম শেখ মুজিবুর রহমানের মুর‍্যাল, এবং বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মুজিব ম্যুরাল। ম্যুরালটি নির্মাণ করতে ব্যয় হয়েছে ৩৭ লাখ টাকা। ২০১৮ সালের ৭ জানুয়ারি ম্যুরালটির উদ্বোধন করেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।

মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব কুষ্টিয়া জেলায় অবস্থিত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ পথেই অবস্থিত। প্রধান ফটক দিয়ে প্রবেশ করে ম্যুরালটির ডানপাশে অবস্থিত মুক্তবাংলা ভাস্কর্য এবং বামপাশে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ স্মৃতিসৌধ স্থাপনা। 

মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব মূল স্থাপনার দৈর্ঘ্য সিঁড়িসহ ৫০ ফুট এবং প্রস্থ ৩৮ ফুট এবং স্থাপনা বেদির উচ্চতা ৫ ফুট। বেদির ওপর নির্মিত শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতির দৈর্ঘ্য ২৬ ফুট এবং প্রস্থ ১৭ ফুট। মূল প্রতিকৃতিটি রড, সিমেন্ট দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। মূল বেদিতে উঠতে এর তিনটি সিঁড়ি রয়েছে এবং স্থাপনার তিন দিকে চলাফেরার জন্য অতিরিক্ত ১৫ ফুট করে চওড়া জায়গা রয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের মতে, এই ভাস্কর্যটি নির্মানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রগতিশীলতা চর্চা বৃদ্ধি পাবে। এটি সকল শিক্ষার্থীদের মাঝে অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে উদ্বুদ্ধ করবে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দেশের বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠানে এই ম্যুরালে শ্রদ্ধা নিবেদন করে থাকে।

ম্যুরালটির ডানপাশে একটি দেয়ালচিত্র রয়েছে, যেখানে শেখ মুজিবুর রহমান স্বাক্ষরিত ইংরেজিতে লেখা একটি বানী দেওয়া আছে, বাংলায় অনুবাদিত বানীটি হচ্ছে,

“একজন মানুষ হিসেবে সমগ্র মানব জাতি নিয়ে আমি ভাবি। একজন বাঙালি হিসেবে যা কিছু বাঙালিদের সঙ্গে সম্পর্কিত তা আমাকে গভীরভাবে ভাবায়। এই নিরন্তর সম্পত্তির উৎস ভালোবাসা। অক্ষয় ভালোবাসা, যে ভালোবাসা আমার রাজনীতি এবং অস্তিত্বকে অর্থবহ করে তোলে।”   শেখ মুজিবুর রহমান

৭. শহীদ স্মৃতিসৌধ ঃ

স্থাপত্যটি কুষ্টিয়া জেলার ইবি থানায় অবস্থিত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থিত। স্থাপত্যটির মূল বেদী ৩ ফুট ৯ ইঞ্চি থেকে ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি পর্যন্ত রয়েছে। এর উপরে ৭১ ফুট উঁচু লাল রঙের ইটের খিলানের মত করে চত্বর রয়েছে। মূল বেদির উপরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক আয়োজন হয়ে থাকে। মূল বেদির মাঝখানে ২১ ফুট উচ্চতার জাতীয় পতাকার দণ্ড রয়েছে। স্থাপত্যের দুই পাশে ১০ ফুট উচ্চতার, ৩৮ ফুট ৬ ইঞ্চি প্রশস্ত নিয়ে দেয়ালচিত্র রয়েছে।

স্থাপত্যটি  নির্মাণে সেই সময়ে ৭০ লক্ষ টাকা লেগেছিলো। ভাস্কর্যটি ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশে মূলধারার যত আন্দোলন হয়েছে, সেইসব স্মৃতিচারণ ও সেই সকল বিপ্লবীদের স্মরণ করতে নির্মিত হয়েছে। স্থাপত্যটির দেয়াল চিত্রে মুক্তিকামি মানুষদের বিদ্রোহী বাক্যলাপ গুণী ব্যাক্তিদের কণ্ঠে বর্ণিত হয়েছে।আর দেয়ালদুটিতে মাছ,  পাখি, একতারা, শাপলাসহ বিভিন্ন ফুল ও পাতার নকশা দেয়ালচিত্রে অঙ্কিত রয়েছে যা এদেশের সংস্কৃতিকে তুলে ধরেছে

দেয়ালচিত্রে বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম, মরমী কবি লালন শাহ, মির মশাররফ হোসেন, পাগলা কানাই ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাণী সংযোজন স্মৃতিসৌধটির গুরুত্ব আরো অর্থবহ করে তুলেছে।

৮. শিলাইদহ

৯. হার্ডিঞ্জ ব্রিজ

খুলনা জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (১২টি )

১. কটকা সমুদ্র সৈকত

২. কবি কৃষ্ণ চন্দ্র ইনস্টিটিউট

৩. খান জাহান আলী সেতু

৪. খুলনা বিভাগীয় জাদুঘর

৫. জাতিসংঘ পার্ক, খুলনা

৬. দক্ষিণডিহি রবীন্দ্র কমপ্লেক্স

৭. ধামালিয়া জমিদার বাড়ি

৮. মসজিদকুঁড় মসজিদ

৯. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বসতভিটা, পিঠাভোগ

১০. লিনিয়ার পার্ক

১১. শহীদ হাদিস পার্ক

১২. স্যার প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের বাড়ি

ঝিনাইদহ জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (১৯টি )

১. আদর্শ আন্দুলিয়া

২. খালিশপুর নীলকুঠি ভবন

৩. গলাকাটা দিঘি ঢিবি মসজিদ

৪. গোরার মসজিদ

৫. জাহাজঘাট

৬. জোড় বাংলা ঢিবি

৭. দত্তনগর কৃষি খামার

৮. নলডাঙ্গা জমিদার বাড়ি

৯. নামাজগাঁও

১০. নুনগোলা ঢিবি

১১. পাঠাগার ঢিবি

১২. পীরপুকুর ঢিবি

১৩. বলুহর মৎস্য প্রকল্প

১৪. মনোহর দিঘি মসজিদ

১৫. মিয়ার দালান

১৬. লক্ষ্মণদিয়ার গাছবাড়ি

১৭. সাতগাছিয়া গায়েবানা মসজিদ

১৮. সিংদহা আউলিয়া মসজিদ

১৯. হরিহরার গড়

নড়াইল জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (৫টি )

১. অরুনিমা ইকোপার্ক

২. জোড় বাংলা মন্দির, নড়াইল

৩. নড়াইল জমিদার বাড়ি

৪. নীহাররঞ্জন গুপ্তের বাড়ি

৫. হাটবাড়িয়া জমিদার বাড়ি

৬. বাগেরহাট জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (২২টি )

১. এক গম্বুজ জামে মসজিদ, বাগেরহাট

২. কোদলা মঠ

৩. খান জাহানের নির্মিত প্রাচীন রাস্তা

৪. খান জাহানের সমাধি

৫. চাঁদপাই বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য

৬. চুনাখোলা মসজিদ

৭. জিন্দাপীরের সমাধিসৌধ

৮. ঢাংমারী বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য

৯. দশ গম্বুজ মসজিদ

১০. দুধমুখী বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য

১১. নয়গম্বুজ মসজিদ

১২. পীর আলীর সমাধি

১৩. বঙ্গবন্ধু দ্বীপ

১৪. বাগেরহাট জাদুঘর

১৫. বিবি বেগনী মসজিদ

১৬. মসজিদের শহর বাগেরহাট

১৭. রণবিজয়পুর মসজিদ

১৮. রেজা খোদা মসজিদ

১৯. ষাট গম্বুজ মসজিদ

২০. সাবেকডাঙ্গা মনুমেন্ট

২১. সিঙ্গাইর মসজিদ

২২. সুন্দরবন পূর্ব বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য

মাগুরা জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (৮টি )

১. কাদিরপাড়া জমিদার বাড়ি

২. কৃষ্ণ মন্দির (মাগুরা)

৩. ছান্দড়া জমিদার বাড়ি

৪. তালখড়ি জমিদার বাড়ি

৫. দশ ভূজা মন্দির

৬. ভাতের ভিটা ঢিবি

৭. রাজা সীতারাম রায়ের প্রাসাদ-দুর্গ

৮. শ্রীপুর জমিদার বাড়ি

মেহেরপুর জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (২টি )

১. আমঝুপি নীলকুঠি

২. ভাটপাড়া নীলকুঠি

যশোর জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (১৩টি )

১. এগারো শিব মন্দির

২. কায়েম কোনা মসজিদ

৩. খান জাহান আলী জামে মসজিদ

৪. চাঁচড়া জমিদার বাড়ি

৫. চাচঁড়া শিব মন্দির

৬. দমদম পীরের ঢিবি

৭. মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ি

৮. মাইকেল মধুসূদন স্মৃতি ভাস্কর্য

৯. মির্জানগর নবাব বাড়ির হাম্মামখানা

১০. মীর্জা নগর নবাব বাড়ি

১১. যশোর আইটি পার্ক

১২. শেখপুর জামে মসজিদ

১৩. হাজী মোহাম্মদ মহসিন ইমামবাড়া

সাতক্ষীরা জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (১৭টি )

১. অন্নপূর্ণা মন্দির

২. ইশ্বরীপুর হাম্মামখানা

৩. কোঠাবাড়ির থান

৪. গোবিন্দ দেবের মন্দির ঢিবি

৫. ছয়ঘরিয়া জোড়াশিব মন্দির

৬. জাহাজ ঘাটা হাম্মামখানা ও তৎসংলগ্ন প্রত্নতাত্ত্বিক ধ্বংসাবশেষ

৭. ঝুঁড়িঝাড়া ঢিবি

৮. তেতুলিয়া জামে মসজিদ

৯. দরবার স্তম্ভ

১০. দেবহাটা জমিদার বাড়ি

১১. দ্বাদশ শিব মন্দির, সাতক্ষীরা

১২. প্রবাজপুর শাহী মসজিদ

১৩. যশোরেশ্বরী কালী মন্দির

১৪. যীশুর গীর্জা (শ্যামনগর)

১৫. রেজওয়ান খানের জমিদার বাড়ি

১৬. শ্যাম সুন্দর মন্দির

১৭. শ্যামনগর জমিদার বাড়ি

রংপুর বিভাগের  দর্শনীয় স্থান

কুড়িগ্রাম জেলার দর্শনীয় স্থান (৩টি )

১. প্রাচীন কাজির মসজিদ

২. মেকুরটারী শাহী মসজিদ 

৩. সরদারপাড়া জামে মসজিদ

গাইবান্ধা জেলার দর্শনীয় স্থান(৫টি )

১. কাদিরবক্স মন্ডল মসজিদ

২. বর্ধন কুঠি

৩. বামনডাঙ্গা জমিদার বাড়ি

৪. বিরাট রাজার ঢিবি

৫. মাস্তা মসজিদ

ঠাকুরগাঁও জেলার দর্শনীয় স্থান(৭টি )

১. গড়গ্রাম দুর্গ

২. জগদল রাজবাড়ি

৩. জামালপুর জামে মসজিদ

৪. ঢোলহাট মন্দির

৫. বাংলা গড়

৬. রাজা টংকনাথের রাজবাড়ি

৭. হরিপুর রাজবাড়ি

 দিনাজপুর জেলার দর্শনীয় স্থান(১৩টি )

১. অরুণ ধাপ

২. কান্তনগর মন্দির

৩. গোপালগঞ্জ মন্দির

৪. ঘোড়াঘাট দুর্গ

৫. চোর চক্রবর্তীর ঢিবি

৬. দারিয়া মসজিদ

৭. নয়াবাদ মসজিদ

৮. প্রাচীন বিষ্ণু মন্দির, কাহারোল

৯. বার পাইকের গড়

১০. রখুনি কান্ত জমিদার বাড়ি

১১. রামসাগর মন্দির

১২. সীতাকোট বিহার

১৩. সুরা মসজিদ

নীলফামারী জেলার দর্শনীয় স্থান (১টি )

১. ধর্মপালের গড়

পঞ্চগড় জেলার দর্শনীয় স্থান(৫টি )

১. আটোয়ারী ইমামবাড়া

২. গোলকধাম মন্দির

৩. বরদেশ্বরী মন্দির

৪. ভিতরগড় দুর্গ

৫. মির্জাপুর শাহী মসজিদ

রংপুর জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (১৫টি )

১. কাটাদুয়ার দরগাহ

২. চাপড়াকোট ঢিবি

৩. তাজহাট জমিদার বাড়ি

৪. দরিয়াও দুর্গ

৫. ফুলচৌকি মসজিদ

৬. বাগদুয়ার ঢিবি

৭. বেগম রোকেয়ার বাড়ি

৮. বেগম রোকেয়ার বাড়ি সংলগ্ন প্রাচীন মসজিদ

৯. মহিপুর জমিদার

১০. মিঠাপুকুর বড় মসজিদ

১১. রায়পুর জমিদার বাড়ি

১২. লালদিঘি নয় গম্বুজ মসজিদ

১৩. লালদিঘি মন্দির

১৪. শাহ ইসমাইল গাজীর দরগাহ

১৫. শ্রী জ্ঞানেন্দ্র নারায়ণ রায়ের জমিদার বাড়ি

লালমনিরহাট জেলার দর্শনীয় স্থান  (১টি )

১. নিদারিয়া মসজিদ

 বরিশাল বিভাগের দর্শনীয় স্থান

ঝালকাঠি জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (৫টি )

১. কীর্ত্তিপাশা জমিদার বাড়ি

২. গালুয়া পাকা মসজিদ

৩. ধানসিঁড়ি ইকোপার্ক

৪. সাতুরিয়া জমিদার বাড়ি

৫. সিদ্ধকাঠী জমিদার বাড়ি

পটুয়াখালী জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (৬টি ) 

১. কুয়াকাটা ইকোপার্ক

২. কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান

৩. দয়াময়ী দেবী মন্দির

৪. মহেন্দ্র রায়ের জমিদার বাড়ি

৫. শ্রীরামপুর জমিদার বাড়ি

৬. সোনারচর বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য

পিরোজপুর জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (১টি )

১. রায়েরকাঠী জমিদার বাড়ি

বরগুনা জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (২টি )

১. টেংরাগিরি বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্য

২. হরিণঘাটা পর্যটন কেন্দ্র

বরিশাল জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (১৫টি )

১. অশ্বিনীকুমার টাউন হল

২. কড়াপুর মিয়াবাড়ি মসজিদ

৩. কমলাপুর মসজিদ

৪. কসবা মসজিদ

৫. কালেক্টরেট ভবন, বরিশাল

৬. নসরত গাজীর মসজিদ

৭. নাটু বাবুর জমিদার বাড়ি

৮. বিবির পুকুর

৯. সরকার মঠ

১০.বঙ্গবন্ধু উদ্যান:বেলস পার্ক

১১.৩০ গোডাউন Barisal 30 Godown






ভোলা জেলার দর্শনীয় স্থান‎ (৩টি )

১. জ্যাকব টাওয়ার

২. বোরহানউদ্দিন চৌধুরীর জমিদার বাড়ি

৩. সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল পার্ক

ব্রাইডের তিমি-Bryde's whale
উত্তুরে হনুমান বা বড় হনুমান-northern plains gray langur
দেশী সজারু- Indian Crested Porcupine
অতিরিক্ত মদপানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বাংলাদেশের সেরা ১০টি ওয়েবসাইট
বাংলাদেশের সেরা ১০ টি রিয়েল এস্টেট কোম্পানি-Top 10 Real Estate Companies in Bangladesh
ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী-Dhaka to Cox's Bazar train schedule
সম্বর হরিণ-Sambar deer
বাচ্চা বিড়ালের খাবার-Baby cat food
ঢাকার কোথায় কম দামে ভালো শপিং করা যাবে? - Where in Dhaka can you do good shopping at low prices?