হোন্ডা বাইকের দাম ২০২৩ - Honda bike price 2023
জাপানিজ মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড হোন্ডা অনেক বছর ধরেই বাংলাদেশের মোটরসাইকেল প্রেমিদের কাছে প্রথম সারির মোটরসাইকেলের মধ্যে একটি হিসেবে গণ্য হয়ে আসছে। গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত প্রত্যেকটা স্থানে লক্ষ করলে আমরা দেখতে পাবো যে হোন্ডা মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড বাংলাদেশের মোটরসাইকেল প্রেমিদের কাছে কতোটা জনপ্রিয় একটি মোটরসাইকেল। হোন্ডা মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড এবং স্পোর্টস উভয় ধরণের মোটরসাইকেলই তৈরি করে থাকে এবং বাংলাদেশের সাধারণ মধ্যম আয়ের মানুষের কাছে হোন্ডা ব্র্যান্ডের স্ট্যান্ডার্ড বাইকগুলো বেশ জনপ্রিয় এবং সফল। আর এখন স্পোর্টস বাইকের বাজারেও হোন্ডা ব্রেন্ডের কিছু অসাধারণ স্পোর্টস বাইক বাংলাদেশের মোটরসাইকেল প্রেমিদের মন জয় করেছে তার মধ্যে হোন্ডা সিবি ট্রিগার এবং হোন্ডা সিবি আর ১৫০ আর এই সিরিজের মোটরসাইকেলগুলো অন্যতম।
হোন্ডা বাইকের দাম
Honda CB Hornet 160R CBSবাইকেরদাম– ১,৯০,৯০০টাকা।
Honda CB Hornet ABS 160Rবাইকেরদাম - ২,৫৫,০০০টাকা।
Honda CB Hornet 160R Deluxe ABS বাইকেরদাম - ২,৫৫,০০০টাকা।
Honda CB Hornet 160R SDবাইকেরদাম – ১,৬৯,৮০০টাকা।
Honda CB Shine SP বাইকেরদাম -১,২৭,৯০০টাকা।
Honda XBladeবাইকেরদাম - ১,৭৪,৯০০টাকা।
Honda Dream 110বাইকেরদাম - ৯০,৭০০টাকা।
Honda Dio Scooterবাইকেরদাম - ১,৪৭,৯০০টাকা।
Honda Livo Disc Brake বাইকেরদাম - ১,০৮,৯০০টাকা।
Honda Livo Drum Brake বাইকেরদাম - ১,০৩,৯০০টাকা।
Honda XBlade ABSবাইকেরদাম – ১,৯৫,০০০টাকা।
Honda CBR 150Rবাইকেরদাম – ৪,৫০,০০০টাকা।
Honda CBR 150R ABS Motogp Editionবাইকেরদাম– ৫,৪০,০০০টাকা।
Honda CBR 150R Matt Black বাইকেরদাম - ৪,৫০,০০০টাকা।
Honda CBR 150 Repsol বাইকেরদাম - ৪,৮০,০০০টাকা।
Honda CB Trigger DDবাইকেরদাম -১,৯১,০০০টাকা।
Honda CB Trigger SDবাইকেরদাম২০২২ - ১,৭১,০০০টাকা।
Honda Rebel 500
হোন্ডা (Honda) আজ ইউরোপের বাজারে তাদের নতুন ক্রুজার মডেল Rebel 500-এর উপর থেকে পর্দা সরিয়েছে। নতুন প্রজন্মের (2023) মোটরসাইকেলটি বেশকিছু আপডেট সহ এসেছে। যা নয়া সংস্করণটিকে এর উত্তরসূরী মডেলের থেকে আলাদা করেছে। আসুন 2023 Honda Rebel 500-এর বৈশিষ্ট্যগুলি বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
ইউরোপের গ্রাহকরা Rebel 500-এর নয়া মডেলটি তিনটি পেইন্ট স্কিমে বেছে নিতে পারবেন। যেগুলি হল – ম্যাট গানপাউডার ব্ল্যাক মেটালিক, ক্যান্ডি ডিজেল রেড এবং স্মোকি গ্রে। তবে বাইকটির ২০২৩ সংস্করণের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হল নতুন Rebel S। যা একটি স্পেশাল এডিশন। এতে একাধিক অ্যাক্সেসরিজ উপলব্ধ। যেমন, ব্ল্যাক ফর্ক গেইটার, একটি বাদামী রঙের ডায়মন্ড-স্টিচড শিট, এবং একটি হেডল্যাম্প কাউল।
এদিকে স্ট্যান্ডার্ড মডেলটি চাইতে Rebel 500-এর S ভ্যারিয়েন্টটি সম্পূর্ণ ভিন্ন। এতে ব্রোঞ্জ ফিনিশিং নজরে পড়েছে। জল্পনা শোনা যাচ্ছে, এই নতুন এডিশনটি টাইটেনিয়াম মেটালিক, এই একটিমাত্র কালারে অফার করবে হোন্ডা। তবে 2023 Honda Rebel 500-এর কারিগরিতে কোনরকম পরিবর্তন ঘটানো হয়নি। আগের মতই একটি ৪৭১ সিসি প্যারালাল টুইন ইঞ্জিনে ছুটবে বাইকটি। যা থেকে উৎপন্ন হবে ৪৭ বিএইচপি পাওয়ার।
প্রসঙ্গত, আপনি যদি মনে করেন Royal Enfield Classic 350 অথবা Honda CB350 বদলে নতুন Rebel 500 কিনবেন, সেক্ষেত্রে জানিয়ে রাখি, বাইকটি ভারতের বাজারে লঞ্চের সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। সম্প্রতি হোন্ডা ভারতীয় গ্রাহকদের জন্য CB300F লঞ্চ করেছে। তবে হোন্ডা যদি Rebel 500 এদেশে লঞ্চ করে সেক্ষেত্রে এর দাম ৫.২ লাখ টাকা ধার্য করা হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে। কারণ এদেশে উপলব্ধ সংস্থার ৫০০ সিসির মোটরসাইকেল CB500X-এর মূল্য ৫.৭৯ লক্ষ টাকা (এক্স-শোরুম)।
হোন্ডা সিবি ১৫০ আর মটোজিপি
হোন্ডা সিবি ১৫০ আর মটোজিপি (CBR150 MoToGP) যা একটি ইউনিক বাইক হিসেবে পরিচিত এবং এর আকর্ষনীয় ডিজাইন মন কারবে সব বাইক লাভারসদের। এটি হোন্ডা সিবি ১৫০ আর রিপসল এর সংস্করণ থাকার কারণে নজরে পড়ছে সবার। এটিকে হোন্ডা সিবিআর ১৫০ আর জগতের বৈচিত্রও বলা যেতে পারে।
হোন্ডা সিবি ১৫০ আর মটোজিপি এর মূল্য ৪,৮০,০০০ টাকা।
হোন্ডা সিবি ১৫০ আর এক্সমোশন
হোন্ডা সিবি ১৫০ আর এক্সমোশন ( CB150R ExMotion) হচ্ছে হোন্ডা মোটরসাইকেল কোম্পানির একটি উদ্ভাবনী চমক যা খুব কম সময়ে বেশ সাড়া ফেলেছে বিশ্ব বাজারসহ বাংলাদেশে। এই বাইকটি শক্তিশালী ওয়াটার- কুলেড ইঞ্জিন সম্পন্ন একটি দুর্দান্ত বাইক। তবে এটি বাংলাদেশের বাজারে আনুষ্ঠানিক ভাবে বিক্রি না করলেও,থাইল্যান্ড থেকে সরাসরি আমদানিকারকের মাধ্যমে দেশের চাহিদা মিটিয়ে যাচ্ছে। বাইকটির মূল্য বাংলাদেশি টাকায় ৫,৫০,০০০ টাকা।
হোন্ডা সিডি ৮০
হোন্ডা সিডি ৮০ হচ্ছে হোন্ডা ব্র্যান্ডের ৮০ সিসির একটি স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির মোটরসাইকেল। এই মোটরসাইকেলের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন রয়েছে ৭৯ সিসি এবং এর সাথে আছে ৪টি স্ট্রোক, একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার এবং এয়ার কোল্ড ধরণের ইঞ্জিন। হোন্ডা সিডি ৮০ বাইকের সর্বচ্চ স্পিড হচ্ছে ৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এর মাইলিয়েজ ৭০ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এর সামনে এবং পেছনে উভয় দিকেই ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
হোন্ডা ড্রিম নিও
হোন্ডা ড্রিম নিও ১১০ সিসির স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির একটি মোটরসাইকেল। এই মোটরসাইকেলে একটি এয়ার কোল্ড, ৪টি স্ট্রোক এবং এস আই ধরণের ইঞ্জিনের সাথে এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন সংযুক্ত করা হয়েছে ১০৯.৯ সিসি। হোন্ডা ড্রিম নিও বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এতে মাইলিয়েজ রয়েছে ৬০ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এর সামনে এবং পেছনে উভয় দিকেই ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
হোন্ডা লিভো
হোন্ডা লিভো হচ্ছে স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির একটি বাইক। এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন ১০৯.১৯ সিসি যার সাথে আছে একটি এয়ার কোল্ড, ৪টি স্ট্রোক এবং এস আই ধরণের ইঞ্জিন। হোন্ডা লিভো মোটরসাইকেলের সর্বচ্চ স্পিড ৮৬ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এর মাইলিয়েজ হচ্ছে প্রতি লিটারে ৬০ কিলোমিটার। হোন্ডা লিভো মোটরসাইকেলের ব্রেকের ধরণ এর সামনে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
হোন্ডা সিবি শাইন
হোন্ডা সিবি শাইন স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির ১২৫ সিসির একটি বাইক। এই বাইকটিতে ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন থাকছে ১২৫ সিসি এবং এর সাথে আছে একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪টি স্ট্রোক এবং একটি এয়ার কোল্ড ধরণের ইঞ্জিন। হোন্ডা সিবি শাইন মোটরসাইকেলের সর্বচ্চ স্পিড ১০০ কিলোমিতার প্রতি ঘন্টাই এবং এর মাইলিয়েজ ৬৫ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। আর এই মোটরসাইকেলের ব্রেকের ধরণ এর সামনে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
হোন্ডা সিবি ট্রিগার
হোন্ডা সিবি ট্রিগার হচ্ছে ১৫০ সিসির স্পোর্টস ক্যাটাগরি একটি বাইক। আর এই বাইকটি দুটি আলাদা মডেলে তৈরি করা হয়েছে যার একটি সিঙ্গেল ডিস্ক এবং আরেকটি ডাবল ডিস্ক। এবং উভয় বাইকেরই ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন হচ্ছে ১৫০ সিসি যার সাথে আছে একটি এয়ার কোল্ড এবং ৪টি স্ট্রোক ধরণের ইঞ্জিন। হোন্ডা সিবি ট্রিগার এর সর্বচ্চ স্পিড ১১০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এর মাইলিয়েজ ৬৫ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ হোন্ডা সিবি ট্রিগার সিঙ্গেল ডিস্ক মডেলের সামনে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে ড্রাম ধরণের ব্রেক এবং হোন্ডা সিবি ট্রিগার ডাবল ডিস্ক মডেলের উভয় দিকেই ডিস্ক ব্রেক রয়েছে।
হোন্ডা সিবি আর ১৫০ আর স্ট্রিটফাইয়ার
হোন্ডা সিবি আর ১৫০ আর স্ট্রিটফাইয়ার হচ্ছে হোন্ডা সিবি আর ১৫০ আর সিরিজের অসাধারণ একটি স্পোর্টস ক্যাটাগরির বাইক। ৪টি স্ট্রোক, ডিওএইচসি, ৪টি ভাল্ভ এবং একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার ধরণের ইঞ্জিনের সাথে এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন রয়েছে ১৪৯.১৬ সিসি। আর এই বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ১৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এর মাইলিয়েজ ৩০ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। হোন্ডা সিবি আর ১৫০ আর স্ট্রিটফাইয়ার বাইকের ব্রেকের ধরণ এর সামনে ডিস্ক এর সাথে ডুয়েল পিস্টন ব্রেক এবং এর পেছনে ডিস্ক এর সাথে সিঙ্গেল পিস্টন ব্রেক রয়েছে।
হোন্ডা সিবি ১৫০ আর স্ট্রিট- ফায়ার (CBR150 Street-Fire) এর মূল্য ৩,৮০,০০০ টাকা।
হোন্ডা সিবি আর ১৫০ আর
হোন্ডা সিবি আর ১৫০ আর হচ্ছে একটি স্পোর্টস ক্যাটাগরির বাইক। এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন ১৪৯.৪ সিসি এবং এর সাথে আছে ৪টি স্ট্রোক, একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার এবং ডিওএইচসি ধরণের ইঞ্জিন। হোন্ডা সিবি আর ১৫০ আর বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ১৬৫ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এতে মাইলিয়েজ রয়েছে ৩০ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এর সামনে এবং পেছনে উভয় দিকেই ডিস্ক ধরণের ব্রেক রয়েছে।
হোন্ডা সিবি আর ১৫০ আর রেপসল
হোন্ডা সিবি আর ১৫০ আর রেপসল হচ্ছে হোন্ডা সিবি আর ১৫০ আর সিরিজের আপডেটেড ভার্সন। আর এই বাইকটিতে ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন রাখা হয়েছে ১৪৯.১৬ সিসি যার সাথে আছে ৪টি স্ট্রোক, ৪টি ভাল্ভ এবং ডিওএইচসি ধরণের ইঞ্জিন। হোন্ডা সিবি আর ১৫০ আর রেপসল বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এর মাইলিয়েজ ৪০ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এর সামনে এবং পেছনে উভয় দিকেই ডিস্ক ধরণের ব্রেক রয়েছে।
হোন্ডা সিবি হর্নেট ১৬০ আর
হোন্ডা সিবি হর্নেট ১৬০ আর ( CB HORNET 160R) বাইকটি তার অসাধারণ ডিজাইন এবং দুর্দান্ত দক্ষতা দিয়ে মন জয় করেছে সকল বাইক লাভারসদের। বাইকটি সম্পূর্ণ ডিজিটাল মিটার ব্যবহার করে এবং এর শার্প এলইডি লাইট হেডলাইট স্বয়ংক্রিয় ভাবে চালু বা বন্ধ হয়ে থাকে। বাইকটির মূল্য ২,৫৫,০০০ টাকা।
হোন্ডা সিবি শাইন এসপি ১২৫
বাংলাদেশের তৈরি হোন্ডা সিবি শাইন এসপি ১২৫ মডেলটিতে রয়েছে আন্টি লক ব্রেকিং সিস্টেম যা জরুরি ব্রেকের সময় এর সামনে ও পেছনে স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন ইমার্জেন্সি স্টপ সিগন্যাল জ্বলে উঠবে। এছাড়াও রয়েছে এডজাস্টেবল ফ্রন্ট এবং রিয়ার সাস্পেনশনসহ টিউবয়েলস টায়ার। বাইকটির মূল্য ১,২৬,৯০০ টাকা।
কিস্তিতে হোন্ডা বাইক কেনার পদ্ধতি
এখন আপনি আপনার পছন্দের যে কোন হোন্ডা মোটরসাইকেলটি কিনে নিতে পারেন একদম সহজ কিস্তিতে। বাজেট এবং সাধ্যের মধ্যেই কিনতে পারবেন হোন্ডা মোটরসাইকেল কোম্পানির যেকোনো বাইক। দি সিটি ব্যাংক লিমিটেড ইএমআই সুবিধাসহ মোটরবাইক লোন প্রদান করছে। এর ফলে যারা বাজেটের জন্য বা টাকার সমস্যার জন্য পছন্দের হোন্ডা বাইক কিনতে পারছেন না তারা খুব সহজেই এই সহজ কিস্তির মাধ্যমে হোন্ডা বাইক কিনতে পারবেন।
কিস্তিতে মোটরসাইকেল কিনতে হলে আপনাকে অবশ্যই কিছু ডকুমেন্ট জমা দিতে হবে,
ঠিকানার প্রমান দলিল।
ব্যাংকের বিবৃতি।
কর্মচারী প্রুফ ডকুমেন্টস।
পেমেন্ট এর ধরন।
গ্যারান্টার এর বিকল্প।