কিভাবে স্মার্ট হওয়া যায়
How to be Smart?

কিভাবে স্মার্ট হওয়া যায়

 How to be Smart? 

স্মার্টনেস কে অনেকে অনেকভাবে ব্যাখ্যা করে থাকে। যেমন অনেকে ভেবে থাকে স্মার্ট বলতে সৌন্দর্যপূর্ণ সাজ-সজ্জাকে। আবার কেউ বা মনে করে স্মার্ট তাঁরাই, যারা উচ্চ শিক্ষিত। মূলত স্মার্টনেসের মূল অর্থই হলো সঠিক বিবেক-বুদ্ধি দিয়ে তাঁর মধ্যে বাহ্যিক এবং অভ্যন্তরিণ পরিবর্তন নিয়ে আসা।

একজন স্মার্টনেস ব্যক্তির আচরণ থাকবে নম্রতা ও ভদ্রতা। একই ভাবে কথা বলার সময় পারিপার্শ্বিক দিক ও ভাষাগত দিক লক্ষ্য রেখে কথা বলে। দৈন্দন্দিন তার কার্যক্রমে থাকবে সু-দক্ষতা ও শৈল্পিকভাব-গাম্ভির্য। তার ক্যারিয়ারের কাজের প্রতি থাকবে তার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। উপকারি মনোভাব থাকবে সব-সময়। সামগ্রিকভাবে উপরোক্ত সববিষয়গুলোকেই স্মার্ট বা স্মার্টনেসের উপাদান বলা হয় আর যে এগুলো সঠিকভাবে আয়ত্ত করতে পারবে বা পারে তাকে বলা হয় স্মার্টনেস ব্যক্তি।

কিভাবে স্মার্ট হওয়া যায়

স্মার্টনেস হওয়ার জন্য স্বাভাবিকভাবে যা দরকার তা হলো নম্রতা, ভদ্রতা, ভাষার মাধুর‌্যতা বা মার্জিত ভাষা, অন্যদের সাথে কথা বলার সময় সঠিক তথ্য সম্মলিত কথা-বার্তা বলা, সত্য কথা বলা। আরো আছে ওয়াদা ভঙ্গ না করা, মারপিট না করা, পরিষ্কার কাপড় পড়া, সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে প্রার্থনা করা, অন্যায় দেখলে তা প্রতিবাদ করার মন-মানসিকতা থাকা। এগুলো হলো বাহ্যিকভাবে স্মার্টনেস হওয়ার উপকারি ‍মৌলিক উপাদান।

নতুন নতুন বই পড়ুন

বই পড়ে সৃজনশীল জ্ঞান বৃদ্ধি করার মাধ্যমে নতুন নতুন আইডিয়া জেনারেট করা সম্ভব। জ্ঞান বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে বইয়ের ভূমিকা অবিশ্বাস্য। একজন জ্ঞান পিপাসুর কাছে বই হলো আলোর দিশারীর মতো। এজন্যই এ পি জে আবদুল কালাম বলেছেন,

” একটি বই একটি বন্ধুর সমান এবং একটি ভালো বন্ধু পুরো একটি লাইব্রেরির সমান”

নতুন কিছু আয়ত্ত করার সবচেয়ে সেরা এবং জনপ্রিয় মাধ্যম, উপায় বা পদ্ধতি হলো বই পড়া।এর বিকল্প অন্য কিছু নেই। জ্ঞানের বিকাশের ক্ষেত্রেও বইয়ের ‍গুরুত্ব অপরিসীম। একজন স্মার্ট এবং পরিপূর্ণ মানুষ হতে হলে বইয়ের বিকল্প অন্য কিছুই নেই। এছাড়াও বর্তমান যুগ হলো সৃজনশীলতার যুগ। বই পড়ার মাধ্যমে সৃজনশীল জ্ঞান আয়ত্ত করা যায়। সামগ্রিকভাবে, বই পড়ার অভ্যাস এবং নতুন কিছু জানা, এ গুণ দুটি যার মধ্যে আয়ত্ব থাকে, সে অন্য সবার থেকে এক ধাপ এগিয়ে থাকে। সুতরাং অন্তত স্মার্ট হওয়ার জন্য আমাদের বই পড়ার অভ্যাস গড়তে হবে।

প্রতিনিয়ত নতুন কিছু জানুন বা শিখুন

একটা প্রবাদ আছে, “দোলনা হতে শুরু করে কবর/মৃত্যু পর্যন্ত শিখার বয়স” অর্থাৎ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমাদেরকে ইলম বা জ্ঞানের জন্য তালাশ করতে হবে। প্রতিটি কাজ থেকে শিক্ষা নিতে হবে। মানুষের সাথে চলাফেরা, কথা-বার্তা ইত্যাদি থেকে প্রতিনিয়ত এবং প্রতিটি সময়ে শিখতে হবে। যেকোনো অবস্থাতেই শিখতে হবে। একাডেমিক শিক্ষায় পরিতিপ্ত হওয়া যাবে না। একাডেমিক শিক্ষা প্র্যাক্টিকেল শিক্ষা কখনো দিতে পারে না। বাস্তব অভিজ্ঞতা এবং শিক্ষার জন্য জীবনমুখী শিক্ষার ভূমিকা অপরিসীম।

নতুন কিছু জানার অনেকগুলো রিসোর্স আছে। যেমন বই, ইন্টারনেট, নিউজ বা খবরের কাগজ, ধর্মীয় পবিত্র কিতাব, রাজনৈতিকভাবে লিখিত বই, বিভিন্ন আলোচনা সভায় উপস্থিত থেকে সেখান থেকে অভিজ্ঞতা নেওয়া ইত্যাদি ভাবে শিখতে হবে।

স্মার্ট হওয়া অনেক সহজ নয় আবার অনেক কঠিনও নয়। দরকার আপনার প্রবল ইচ্ছাশক্তি ও কার্যক্ষমতা। স্মার্ট হওয়ার জন্য প্রথমেই আমাদের করণীয় হলো শিখতেই হবে। হতে পারে সেটা আচার-আচরণ, সুমিষ্ট ব্যবহার। সর্বদা অন্যদের থেকে নিজেকে সর্বক্ষেত্রে উপরে রাখতে হবে। সেটা কীভাবে ? সর্বক্ষেত্রে। এই জন্যই শিখতে হবে। শিখে অভিজ্ঞতা বাড়াতে হবে। অন্যদের থেকে বেশি জানতে হবে। বৈশ্বিক সৃজনশীল জ্ঞান রাখতে হবে। পৃথিবীর আপডেট খবর এবং তথ্যগুলো সম্পর্কে জ্ঞান রাখতে হবে। মনে রাখবেন, অন্যদের থেকে যত বেশি জানবেন, তাদের থেকে সর্বদা একধাপ আপনি এগিয়ে থাকবেন।

ইতিবাচক চিন্তাশক্তি বাড়ান

ইতিবাচক চিন্তা চেতনাময় মানুষই জীবনের প্রত্যেকটি স্টেজে সফলতা পায়। পরিপূর্ণ একজন মানুষ হতে প্রয়োজন পজেটিভ চেতনা, বিবেক এবং বুদ্ধি। যেমন একজন বিচারকের নিকট উক্ত গুণটি থাকা অপরিহার্য। নেগেটিভ মানসিকতা বাদ না দিয়ে একজন উত্তম মানুষ হওয়া সম্ভব নয়। তাহলে কীভাবে ইতিবাচক চিন্তাশক্তি বাড়াবো?

এইক্ষেত্রে আমরা কতগুলো নিয়ম-নীতি অনুসরণ করতে পারি। যেমন-

যখন আমরা অন্যদের থেকে কথা শুনবো, তখন আমাদের কে অবশ্যই তাদের কথাগুলো মনোযোগ সহকারে শুনতে হবে সেই সাথে কী বুঝাতে চাচ্ছে তা পজেটিবলি নিয়ে ভাবতে হবে। কোনো অবস্থাতেই নেগটিব ভাবা যাবে না।

সর্বদা শান্ত মনে থাকুন

স্মার্ট হওয়ার জন্য আপনাকে সর্বদা শান্ত মনে থাকতে হবে। যার মাধ্যমে আপনি বর্তমান কোন ঘটনাকে সাবধানতার সাথে এবং স্মার্টলি ভাবে অতিক্রম করতে পারবেন।

যদি আপনার মন ক্ষুব্ধ অবস্থায় থাকে তাহলে আপনি অন্য ব্যক্তিদের সাথে ভালো ব্যবহার নাও করতে পারেন। যার কারণে তাদের মনে আপনার প্রতি একটি খারাপ ধারণার সৃষ্টি হবে। এইজন্য যদি আপনি স্মার্ট হতে চান তাহলে মনকে শান্ত রেখে প্রত্যেকটি ঘটনার জন্য নিজেকে মানিয়ে চলুন।

নতুন নতুন আইডিয়া জেনারেট করা

এই গুণটি হলো সবচেয়ে কার্যকারী এবং শক্তিশালী একটি গুণ। স্মার্ট হওয়ার ক্ষেত্রে নতুন নতুন আইডিয়া জেনারেট করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সমাজে কিংবা আমাদের কাজের ক্ষেত্রে যদি আমরা চলমান একটি প্লান থেকে সহজ এবং আরো বেশি উপকারি আইডিয়া বের করতে পারি, তাহলে অবশ্যই সবাই সেটার জন্য বাহ্ বাহ্ দিবে।  আর শুধু এটাই না। নতুন আইডিয়া জেনারেট করার ক্ষমতা প্রত্যেক ব্যক্তির থাকে না। যদি এমন কেউ থাকে যে, উপরোক্ত ৩টি উপায় আয়ত্ত করতে পেরেছে, তাহলে কিছুটা ধরা যায় যে, সে নতুন আইডিয়া জেনারেট করতে সক্ষম।

এর জন্য মস্তিষ্ককে আরো তীক্ষ করতে হবে। ব্রেনের ব্যবহার বাড়াতে হবে। পূর্বের পড়াগুলো রিভেশান দিতে হবে। কোনো একটা বিষয়কে নিয়ে ডিপলি চিন্তা করা পাশাপাশি কার্যসাধনে এবং পরিপূর্ণতার জন্য নেমে পড়া। কোনো একটা নতুন বিষয় নিয়ে অন্যদের সাথে আলোচনা করা। আর এভাবেই নতুন নতুন আইডিয়া জেনারেট করা সম্ভব।

ভালো ব্যক্তিদের সাথে মেলামেশা করুন

যদি আপনি স্মার্ট হতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ভালো মানুষের সাথে মেলামেশা করতে হবে। আপনি তাদের সাথে মেলামেশা করবেন, যারা আপনাকে সর্বদা পজিটিভ রাখবে এবং পজিটিভ কথাবার্তা বলবে। যদি আপনি এরকম ব্যক্তির সাথে কথাবার্তা বলেন তাহলে আপনার মন সর্বদা পজিটিভ থাকবে। যার দ্বারা আপনি কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সেই সিদ্ধান্তটি পজিটিভ দিকটি ভালোভাবে লক্ষ্য করতে পারবেন।

এছাড়া যারা খারাপ ব্যক্তি তাদের থেকে দূরে থাকাই ভালো, কারণ তাদের খারাপ মন্তব্য এবং খারাপ কাজ কর্ম আপনাকেও খারাপের দিকে নিয়ে যাবে। যেটি স্মার্ট ব্যক্তি হওয়াতে আপনার পথে বাধার সৃষ্টি করবে।

ওয়াদা সঠিকভাবে পালন করুণ

সমাজে বিশ্বস্ততা অর্জন ও স্মার্ট হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হলো অন্যদের দেওয়া ওয়াদা যথারীতে পালন করা । আমাদের মাঝে এমন অনেক ব্যক্তি আছে, যারা সচার-আচর সবাইকে ওয়াদা দিয়ে থাকে, কিন্তু ওয়াদা পূর্ণ করার সময়ে তাদের ওয়াদা পূর্ণ করে না। এমন ব্যক্তিকে মোটামোটি সমাজের সবাই ঘৃণার দৃষ্টিতে দেখে।

অন্যদের ওয়াদা দেওয়ার আগে অবশ্যই কয়েকবার ভাববেন, আপনি সে ওয়াদা রক্ষা করতে পারবেন কী-না, আপনার সামর্থ্যের মধ্যে আছে কী-না ইত্যাদি। এসব বিষয় মাথায় রেখে অন্যদেরকে ওয়াদা দিতে হবে। তাহলে পারসেনটিজে অনেকটা পজেটিভ রিপোর্ট আসে। সঠিকভাবে এবং যথানিয়ম অনুযায়ী ওয়াদা পালন করতে পারলে স্মার্ট হওয়ার ক্ষেত্রে অন্যদের চেয়ে অনেকগুণ বেশি এগিয়ে থাকবেন।

সময়ের সাথে নিজেকে মানিয়ে চলুন

স্মার্ট ব্যক্তি হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই সময়ের সাথে নিজেকে মানিয়ে চলতে হবে। এবং সর্বদা বাস্তব ঘটনার প্রতি সজাগ থাকতে হবে।

যদি বর্তমান সময়ে আপনার সাথে কোন খারাপ জিনিস হয়ে থাকে তাহলে আপনি এটিকে পজিটিভ চিন্তা ধারার মাধ্যমে, সময়ের সাথে মানিয়ে নিন। এবং আপনার লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যান।

যেটি হয়ে গেছে সেটিকে ভুলে গিয়ে ভবিষ্যতের দিকে লক্ষ্য রেখে নিজেকে সেই সময়ের জন্য মানিয়ে নিন।

ব্যবহার এবং মেজাজ ঠান্ডা রাখুন

গ্রাম্য একটা প্রবাদ আছে, “ ব্যবহারেই বংশের পরিচয়” । এই দিকটি খেয়াল রাখতে হবে একজন স্মার্ট ব্যক্তি হিসেবে। সবার সাথে ভালো ও সুমিষ্ট ব্যবহার অন্যের মনে জায়গা করার একটি বেস্ট উপায়। সমাজে অনেকে আছে তাদের পছন্দ অনুযায়ী এবং বেচে বেচে মানুষকে সম্মান-শ্রদ্ধা করে থাকে। কিন্তু এই ক্ষেত্রে উচিত হলো সমাজের তথা রাষ্ট্রের সবার সাথেই ভালো ব্যবহারের মাধ্যমে সুসম্পর্ক বজায় রাখা। এটি হলো স্মার্ট হওয়ার একটি উপায়।

একইভাবে ঠান্ডা মেজাজ রাখাও একটি গুরুত্বপূর্ণ গুণ স্মার্ট হওয়ার ক্ষেত্রে। কারো সাথে উত্তপ্ত মেজাজে কথা বার্তা বললে ভালোবাসা পওয়ার বদলে ঘৃণা পাবো। তাই অফিস কিংবা বাসা –বাড়িতে যারা আছে তাদের সাথে কোমল ব্যবহার করতে হবে। ঠান্ডা মেজাজে কথা বলতে হবে। তাহলে সমাজের মানুষদের মনে আমাদের জন্য একটি জায়গা তৈরি হবে। আর এটা আপনাকে স্মার্ট হওয়ার জন্য এক ধাপ এগিয়ে রাখবে।

যুক্তি দিয়ে কথা বলুন

স্মার্ট ব্যক্তির সবথেকে ভালো গুণ হলো যুক্তি দিয়ে কথা বলা। সাধারণ ব্যক্তি যে কোন ব্যক্তির সাথে যে কোন সময়, যে কথা গুলি বলে সেগুলির অনেক সময় কোনো মানে হয় না এবং সেটি তর্কের সৃষ্টি করে।

তাই আপনি যদি অন্য ব্যক্তিদের সাথে তর্কের মধ্যে নিজেকে না জড়াতে চান তাহলে সর্বদা যুক্তি দিয়ে কথা বলুন। এবং যদি আপনার কোন ভুল হয়ে যায় তাহলে সেটা স্বীকার করুন।

নিজেকে বিনয়ী করা

কিভাবে নিজেকে বিনয়ী করা যায়? নিজেকে বিনয়ী করার জন্য প্রথমে আপনাকে আপনার জীবনের লক্ষ্য ঠিক করতে হবে। এরপর আপনার আশেপাশে লোকজনদের মন জয় করার চেষ্টা করুণ। পুরো সমাজের না পারেন কিন্তু অন্তত আপনার আশ-পাশের লোকজনদের সেবা করার চেষ্টা করুণ। মানুষদের খেদমতের মাধ্যমে মানুষের সবচেয়ে বেশী বিনয়ী ভাব প্রকাশ পায়।

অন্যের সেবা করার মাধ্যমে নিজে সুখ পাওয়া ফিল করতে হবে। মানবসেবায় নিজেকে বিলিয়ে দিতে হবে। এবং এসব বিনয়ের মাধ্যমে তৃ্প্তি অনুভব করা যায়। নিজেক একজন স্মার্ট এবং বুদ্ধিমান করতে উক্ত গুণটি অবশ্যই অবশ্যই আয়ত্ত করতে হবে।

নিজেকে বিনীয় করার মাধ্যমে পৃথিবীর প্রকৃত সুখ পাওয়া যায়। উপরোক্ত উপায়গুলোর মাধ্যমে একজন নিজেকে বিনয়ী করতে পারবে।

সর্বদা খুশি মনে থাকুন

স্মার্ট ব্যক্তির অন্যতম গুরুত্ব হল সর্বদা খুশি মনে থাকা। যদি আপনিও স্মার্ট ব্যক্তি হতে চান তাহলে আপনাকে সর্বদা নিজের মনকে খুশি রাখতে হবে। যার মাধ্যমে আপনি নিজেও শান্তি পাবেন এবং অন্যদেরও খুশি রাখতে পারবেন।

অন্যদের ছোট করা থেকে বিরত থাকুন

বেশিরভাগ মানুষ অন্যদের ছোট করে আনন্দ পেয়ে থাকে। তবে যদি আপনি নিজেকে স্মার্ট করে তুলতে চান তাহলে অন্যদের ছোট করা থেকে দূরে থাকুন। এর বদলে অন্যদের কোন ভাল কাজের জন্য উৎসাহিত করুন এবং ভালোবাসা দিন।

যার ফলে অন্য ব্যক্তিরাও আপনার প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি করবে এবং আপনার বন্ধ হয়ে যাবে। তাই অন্যদের ছোট করে শত্রু বানানোর থেকে, ভালোবেসে বন্ধুত্বতা অর্জন করুন।

আলকুশী বীজের ১৫টি উপকারিতা
কালোকেশী গাছের উপকারিতা
ঢেকি শাকের উপকারিতা
চাল কুমড়ার উপকারিতা
আখরোটের উপকারিতা ও অপকারিতা - Benefits and harms of walnuts
কলমি শাকের পুষ্টিগুণ
ময়েশ্চারাইজার বানানোর নিয়ম
রসভরি গাছের উপকারিতা
বন টেপারি বা ফটকা গাছের উপকারিতা
আকন্দ পাতার গুনাগুন