আমের বিচির উপকারিতা

আমের বিচির উপকারিতা

দাঁত ভালো রাখে: আমের আঁটিকে রোদে শুকিয়ে চূর্ণ করুন। টুথপেস্টের বদলে আমের আঁটি থেকে তৈরি পাউডার দিয়ে রোজ দাঁত মাজুন। দাঁত ভালো থাকবে। 

ডায়েরিয়া হলে: ডায়েরিয়া হলে মধুর সঙ্গে ১-২ গ্রাম আমের আঁটির পাউডার মিশিয়ে দিনে তিনবার করে খান। উপকার পাবেন। 

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে: আমের আঁটির নির্যাস ওজন কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে তোলে।

চুলের যত্নে: আমের আঁটিতে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড, মিনারেল এবং ভিটামিন চুলকে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল রাখে। আঁটির বাইরের শক্ত আবরণ ফেলে দিন। ভেতরের আঁটি নারকেল, অলিভ বা সরিষার তেলের মধ্যে ডুবিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরে রোদে দিন। নিয়মিত চুলে লাগান। চুল ঘন, কালো এবং উজ্জ্বল থাকবে।

ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে: আমের আঁটির পাউডারের সঙ্গে টমেটো মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি মুখে লাগান। ব্রণ থেকে মুক্তি পাবেন। এছাড়া ত্বকের মরা কোষ দূর করে এবং ব্ল্যাকহেডস‌্ সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।

খুশকির সমস্যায় আমের আঁটি খুব উপকারী। আমের আঁটি শুকিয়ে গুঁড়ো করে তা স্ক্যাল্পে লাগাতে পারেন। অথবা জলের সঙ্গে মাথায় ঘষুন। এতে খুশকি কমে।

আম খেলে ব্লাড সুগার বেড়ে যায়। কিন্তু আমের বীজ খেলে তার প্রতিক্রিয়া পুরো ভিন্ন হয়। আমের বীজ খেলে ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

ওবেসিটি বা অতিরিক্ত ওজনের সমস্যা থাকলে আমের বীজের নির্যাস খেতে পারেন। ফ্যাট বার্ন ররতে আমের বীজ অত্যন্ত কার্যকরী। 

ডায়েরিয়া হলে আমের বীজ শুকিয়ে গুঁড়ো করে, তা পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। 

কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতেও আমের বীজ খুবই কার্যকরী। 

রোজা রাখলে শরীরে যেসব উপকার হয়- ramadan benefits the body
শীতে দাড়ির যত্নে যা করবেন - What to do in winter beard care
চালতার গুণাগুণ
সোনাপাতার ঔষধি গুণ
হাগড়া গাছের উপকারিতা
সিদল ভর্তা
চোখ ওঠা রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
আখের রসের উপকারিতা
ঠোঁটের চামড়া ওঠার কারণ ও প্রতিকার - Causes and remedies for lip skin
ইঁদুরের উপদ্রব থেকে বাঁচার উপায়