মোটা হওয়ার ভিটামিন ক্যাপসুল

Vitamin capsules for obesity

মোটা হওয়ার ভিটামিন ক্যাপসুল

মোটা হওয়ার জন্য যে ঔষুধ ই সেবন করেন না কেন। সাময়িক মোটা হয়ে পরবর্তীতে চেহারা আরো খারাপ হয়ে যাবে। তাই মোটা হওয়ার জন্য ঔষুধ না খাওয়ায় ভালো। তবে ডাক্তারের পরামর্শে "সিনকারা" সিরাপ সেবন করতে পারেন।এতে আপনার ভিটামিনের ঘাটতি পূরণ হবে। ফলে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটবে।এটি নিয়মানুযায়ী সেবনে তেমন ক্ষতি নেই।

মোটা হওয়ার ঔষধের নাম

আমরা একটি বিষয় লক্ষ্য করেছে যে অনেকেই ইন্টারনেটে মোটা হওয়ার ওষুধের নাম খুঁজে বেড়াচ্ছেন।  কিন্তু একটি কথা হচ্ছে আপনি কখনোই ওষুধের মাধ্যমে স্থায়ীভাবে মোটা হতে পারবেন না।  ওষুধের মাধ্যমে অথবা আপনি সাময়িকভাবে মোটা হতে পারবেন কিন্তু সেটি ক্ষণস্থায়ী।  তাই আমরা আপনাকে ওষুধ খেয়ে মোটা হওয়ার পরামর্শ না দিয়ে থাকি।  তো যারা মোটা হওয়ার ওষুধের নাম খুঁজছেন তাদের জন্য আমরা এখন কিছু মোটা হওয়ার ওষুধের নাম আপনাদের মাঝে শেয়ার করব।

মোটা হওয়ার হারবাল ঔষধ

মোটা হওয়ার সবচাইতে আদর্শ ঔষধ হচ্ছে সিনকারা লিমিটেডের।

সিনকারা সেবন করার ফলে একদিকে যেমন শরীরে অন্যদিকে শরীরের নানা পুষ্টি চাহিদা ও নানান উপাদান পূরণ হয়।

সিনকারা ঔষধ টি ইউনানী পদ্ধতিতে তৈরি তাই এই ঔষধ সেবনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার তেমন কোনো ভয় নেই।

সিনকারা পুষ্টি মূল্য খুবই সীমিত 750 মিলি সাইজের একটি ঔষধের দাম ২০০ টাকা।

মোটা হওয়ার ট্যাবলেট

মোটা হওয়ার ট্যাবলেট হিসাবে আপনার জন্য আদর্শ হতে পারে গুড হেলথ।

গুড হেলথ ঔষধটি ইন্ডিয়ান ঔষধ সুতরাং এটি সম্পর্কে আপনাকে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে।

গুড হেল্থ মোটা হওয়ার ঔষধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

গুড হেলথ ইন্ডিয়ান ঔষধ তাই এর মূল্য সম্পর্কে সঠিক কোনো ধারণা দিতে পারেনি তবে এটিই আপনি যেকোন অনলাইন শপিং এ যেতে পারেন।

মোটা হওয়ার হোমিও ঔষধ

হওয়ার হোমিও ঔষধ রয়েছে অনেকের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ঔষধ হলো আলফামালট।

আলফামালট সেবন করার পূর্বে অবশ্যই একজন হোমিও ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নেবেন।

প্রথম আলোর যেকোনো হোমিও দোকানে কিনতে পাবেন তবে অবশ্যই দেখে ঔষধ কিনুন।

মোটা হওয়ার ভিটামিন ই ক্যাপসুল

ভিটামিন ক্যাপসুল সেবনের ফলে আমাদের শরীরে অতিরিক্ত শক্তি সঞ্চারিত হয় পরে মোটা হতে শুরু হয়।

আপনি আপনার যেকোন অভিজ্ঞ ফার্মেসীতে গিয়ে মোটা হওয়ার ভিটামিন ঔষধ সম্পর্কে জেনে কিনতে পারেন।

মোটা হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম

মোটা হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম সম্পর্কে আমরা উপরেই তথ্য দিয়েছি।

 মোটা হওয়ার সবচেয়ে কার্যকরী ট্যাবলেট হচ্ছে good health

মোটা হওয়ার ইসলামিক উপায়

আমাদের কাছে অনেকেই মোটা হওয়ার ইসলামিক উপায় জানতে চেয়েছেন। তাই আপনাদের জন্য আমরা এখন ইসলামিক উপায়ে আপনি কিভাবে স্থায়ীভাবে মোটা হতে পারে সে সম্পর্কে জানাও। দয়া করে নিচে দেখানো উত্তর গুলো পড়ে দেখুন আশা করি আপনি আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন।

শরীয়তের দৃষ্টিতে মোটা হওয়ার উপায় হলো “খেজুরের সাথে শসা খাওয়া”। এসম্পর্কে দুটি হাদীস দেখুন,

(১)‘আয়িশাহ (রাঃ) বর্ণনা করেছেন তিনি বলেন,আমার মায়ের ইচ্ছা ছিল আমাকে স্বাস্থ্যবতী বানিয়ে রাসূলুল্লাহ(সাঃ)-এর নিকট পাঠাবেন। এজন্য তিনি অনেক ব্যবস্থা গ্রহণ করেন, কিন্তু কোন ফল হয়নি। শেষে তিনি আমাকে পাকা খেজুরের সাথে শসা বা খিরা খাওয়াতে থাকলে আমি তাতে উত্তমরূপে স্বাস্থ্যের অধিকারী হই।

(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৯০৩ হাদিসের মান: সহিহ)

(২)আয়িশাহ (রাঃ) বর্ণনা করেছেন আমার মা আমাকে রাসূলুল্লাহ(সাঃ)এর সংসারে পাঠাতে চাচ্ছিলেন বিধায় আমার দৈহিক

পরিপুষ্টির জন্য চিকিৎসা করাতেন। কিন্তু তা কোন উপকারে আসলো না। অবশেষে আমি তাজা খেজুরের সাথে শসা মিশিয়ে খেলাম এবং উত্তমরুপে দৈহিক পরিপুস্টি লাভ করলাম। (আবু দাউদ,হাদিস নংঃ৩৩২৪)

মোটা হওয়ার ভিটামিন ক্যাপসুলের অপকারিতা

মোটা হওয়ার যে সকল ঔষধ গুলো পাওয়া যায় সেই ঔষধ গুলোর কোন অনুমোদন নাই, সেগুলোর সাথে স্টেরয়েড মিশিয়ে অসাধু ব্যবসায়ীরা বাজারজাত করে, যা খেলে অস্বাভাবিক/ বহুগুনে রুচি বেড়ে যায়, তাই বেশি খেয়ে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি পানি জমে শরীর মোটা হয়ে যায়।

 ঐগুলো খেলে শরীর সাময়িক মোটা দেখাবে পরবর্তী লিভার কিডনির সমস্যা, অরুচি, শারীরিক দুর্বলতা, মেজাজ খিটখিটে সমস্যা, ঘুমের সমস্যা সহ অন্যান্য উপসর্গ দেখা দিবে। এই জন্যই মোটা হওয়ার কোন ঔষধ নাই, কারণ মোটা মানে স্বাস্থ্যবান নয়, শারীরিক ভাবে যে সুস্থ তাকেই স্বাস্থ্যবান বলে। কোন রিজিস্টার্ড ডাক্তার কাউকেই মোটা হওয়ার পরামর্শ বা ঔষধ দিবেনা। যে যতো চিকন ই হোক না কেনো তার শরীরে কোন রোগ না থাকলে পৃথিবীর কোন ডাক্তার কাউকে মোটা হওয়ার ঔষধ দিবেনা, শরীর সুস্থ মানেই স্বাস্থ্য। আমাদের বাংলাদেশ বলে নয়! পৃথিবীর কোন ডাক্তার যদি মোটা হওয়ার ঔষধ বিক্রি করতো তাহলে তিনিই পৃথিবীর 1 নাম্বার ধনী হয়ে যেতো। যার প্রামাণ স্বরূপ বলতে পারি এই পর্যন্ত কোটি কোটি মানুষ মোটা হওয়ার জন্য ডাক্তারের কাছে গিয়েছে, কিন্তু কেউ মোটা হওয়ার ঔষধ আনতে পারেনি/ ডাক্তার দেয়নি। কারণ মোটা হওয়ার কোন ঔষধ নাই। কোন কারণে শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি বা অরুচি দেখা দিলে সঠিক চিকিৎসায় তা ফিরিয়ে আনা সম্ভব।

ওজন বাড়ানোর দশটি সহজ উপায়

সকালে উঠে বাদাম(Nut) ও কিসমিচ খেলে সহজেই ওজন বেড়ে যায়।আর রাতে ঘুমাবার সময় অল্প পানিতে(Water) আধ কাপ কাঁচাবাদাম ও কিসমিস ভিজিয়ে রাখুন৷ আর সকালে সেগুলো ফুলে উঠলে খেয়ে নিন।

খাবারের(Food) পরিমাণ আগের চেয়ে একটু বাড়িয়ে দিন।প্রতিনিয়ত আপনি যা খেয়ে থাকেন, তার ৪ ভাগের ১ভাগ পরিমাণ খাবার বাড়িয়ে দিতে পারেন।

প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায়(Food list) রাখুন প্রচুর তাজা শাক সবজির স্যালাড।এছাড়া খাদ্য তালিকায় রাখুন ডুবো তেলে ভাজা খাবার।

ওজন বাড়ানোর জন্য বারবার খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত।কেননা অল্প অল্প করে বারবার খাওয়ার ফলে মেটাবলিজম এর পরিমাণ বাড়িয়ে যায়।আর যার ফলে ওজন কমে যায়।

ওজন(Weight) বাড়ানোর জন্য খান প্রচুর পরিমানে শাকসবজি(Vegetables) ও ফলমূল।ভাবছেন এগুলো তো ওজন কমাবার জন্য খাওয়া হয়, তাই না?কিন্তু এগুলো আপনার ওজন বাড়াতেও সাহায্য করবে ।এই ফল আর সবজি।

জিমে যাওয়া অভ্যাস করতে পারেন। ভাবছেন জিমে মানুষ যায় ওজন কমাতে,আপনি বাড়ানোর জন্য কেন যাবেন? কিন্তু আসল কথাটা হলো, কেবল মোটা হলেই হবে না। সাথে তৈরি করতে হবে সুগঠিত শরীর(Body)।আর আপনি জিমে যাবেন পেশী তৈরি করতে, এবং পুরুষেরা ওজন বাড়াতে চাইলে এই জিমে যাওয়া আসলে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই ভাতের ফ্যান ফেলে দেয়৷আর এতে করে ভাতের স্টার্চের অনেকটাই চলে যায় ফ্যানের সঙ্গে।তাই ওজন বাড়াতে চাইলে ভাতের ফ্যান না ফেলাই ভালো।

মেটাবলিজম এর হার কমানো দরকার ।কেননা মোটা হবার পেছনে যেমন ধীর গতির মেটাবলিজম দায়ী, তেমনি রুগ্ন স্বাস্থ্যের পেছনে দায়ী উচ্চ মেটাবলিজম ।

আপনার নিয়মিত খাবারের(Food) পাশাপাশি অবশ্যই কিছু উচ্চ ক্যালোরি সম্পন্ন খাবার যোগ করতে হবে কেননা খাদ্য তালিকায় অতিরিক্ত খাবার না যোগ করলে ওজন বাড়বে কিভাবে?নিম্নের খাবার গুলো যোগ করতে পারেন যেমন- ঘি/ মাখন, ডিম, চিজ/ পনির, কোমল পানীয়, গরু-খাসির মাংস, আলু ভাজা, মিষ্টি জাতীয় খাবার, চকলেট, মেয়নিজ ইত্যাদি।যদি আপনার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা না থাকে।

রাতের বেলা ঘুমাবার আগে অবশ্যই পুষ্টিকর(Nutrition) কিছু খাবেন।আর পারলে ঘুমাবার ঠিক আগেই খেতে পারেন দুধ(Milk) ও মধু।এতে করে আপনার ঘুম(Sleep)ও ভালো হবে শরীর ও ঠিক হবে।

গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস হলে কী করবেন - What to do if you have diabetes during pregnancy
গর্ভপাতের ঝুঁকি কাদের বেশি - Who is at higher risk of miscarriage?
বক্ষব্যাধি হাসপাতাল ঢাকা ঠিকানা
রাতকানা রোগের কারণ ও প্রতিকার
জরায়ু ইনফেকশন এর লক্ষণ ও করণীয়
যৌন আগ্রহ বাড়ানোর উপায়
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তালিকা, বরিশাল
পায়ের ব্যথা কমানোর উপায় - Ways to reduce leg pain
পায়ের তলায় ব্যথা হলে কি করতে হবে - What to do if the sole of the foot hurts
মেয়েদের ব্রেস্ট বড় করার উপায় - Ways to increase breast size for girls