শশীভূষণ থানার চর রসুলপুর উনিয়নের ৪নং ওয়ার্ড ভাষান চরের কিছু নেতা আছে ভিন্ন আঙ্গিকে বিজনেস শুরু করছে। এবং তিন টেক্কার ভাষানচর শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্থানীয় কিছু নেতাকে জড়িয়ে যে অপপ্রচার ছড়ানো হয়েছে তার আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। যার সাথে বাস্তবের কোন মিল নাই। মুলতঃ ভাষান চরে বাধের পাশের আবাসনে এক নারী বসবাস করেন। পুর্বে ওই নারী দক্ষিণ আইচায় বসবাস করতেন। ওই নারী স্থানীয় যুবদল সভাপতির ফিরোজ মাহামুদের কাছে তার জমি বিক্রি করেন। নারীর বিক্রিত জমির টাকা নিয়ে সময় ক্ষেপন করতে থাকেন ফিরোজ মাহামুদ। এনিয়ে ওই নারীর পরিবারের সাথে যুবদল সভাপতির বিরোধ চলমান ছিলো। টাকা আতœসাতের উদ্দেশ্যে গাঁ ঢাকা দিয়ে ছিলেন তিনি। ঘটনার দিন ওই যুবদল সভাপতি ঔষধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত থাকায় ওই নারীর আবাসন প্রকল্পের সামনের রাস্তা দিয়ে যাওয়ার পথে পাওনা টাকার জন্য তাকে আটক করেন। এবং তার ব্যবহারিত মোটরসাইকেলটি টাকা পরিশোধ করে নেয়ার প্রতিশ্রæতি দিয়ে যুবদল নেতা ফিরোজ মাহামুদ রেখে আসেন। তখন সেখানে কোন স্থানীয় নেতারা কেউই উপস্থিত ছিলেন না। পরের দিন লোকমুখে জানতে পেয়ে তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে সব বিষয়ে জানতে পারেন।
একটি কু-চক্র মহল স্থানীয় নেতা শাহেআলম , ইউছুব ও বেলায়েত ওই যুবদল নেতা ফিরোজ মাহামুদকে আটকে ১ লাখ টাকা পাবে বলে ফাঁকা স্টাম্প এ সাক্ষর নেয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন একটি অপপ্রচার ছড়ায় যার সাথে বাস্তবের কোন মিল নাই । আমাদেরকে সামাজিক ও রাজনৈতি ভাবে হেয় করার অসৎ উদেশ্যে সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে উদ্ভট অপপ্রচার ছড়িয়েছে। বাস্তবতা না যেনে সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে এমন অপপ্রচার ছড়ানো হয়েছে। এমন অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
মোঃ ইউসুব
রসুলপুর ভাষানচর
শশীভূষণ থানা , ভোলা।