হিমালয়ান ডোরাকাটা কাঠবিড়ালি-Himalayan striped squirrel
Himalayan striped squirrel

হিমালয়ান ডোরাকাটা কাঠবিড়ালির-Himalayan striped squirrel

হিমালয়ান ডোরাকাটা কাঠবিড়ালি, হচ্ছে স্কুরিডি পরিবারের এক প্রজাতির কাঠবিড়ালি। হিমালয় ডোরাকাটা কাঠবিড়ালি, যা পশ্চিমী ডোরাকাটা কাঠবিড়ালি বা বার্মিজ ডোরাকাটা কাঠবিড়ালি নামেও পরিচিত

ইংরেজি নাম: Himalayan striped squirrel, western striped squirrel, বা Burmese striped squirrel

বৈজ্ঞানিক নাম: Tamiops mcclellandii

বর্ণনাঃ

হিমালয়ান ডোরাকাটা কাঠবিড়ালির নাকের ডগা থেকে লেজের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত মোট দৈর্ঘ্য প্রায় ২২ সেন্টিমিটার। এদের দেহ ও লেজের দৈর্ঘ্য প্রায় অর্ধেক। এদের রং বাদামি। চোখের পেছন থেকে লেজের গোড়া পর্যন্ত পিঠের ওপর দিয়ে লম্বা লম্বা কালো ও বাদামি ডোরাকাটা দাগ আছে।

স্বভাবঃ

এটি প্রায়ই ছোট দলে দেখা যায় এবং আশ্রয়ের জন্য গাছের গর্ত ব্যবহার করে। এরা গাছের ওপরেই বসবাস করে। গতিতে খুবই ক্ষিপ্র এই কাঠবিড়ালি পাহাড়ি বনাঞ্চলে বাস করতে বেশি পছন্দ করে।

প্রজননঃ

গর্ভাবস্থার সময়কাল ৩৪ দিন; শরৎকালে ঘাসের বাসাগুলিতে প্রজনন ঘটে। সাধারণ ২-৩ টি বাচ্চা প্রসব করে তাদের গড় ওজন ২.৭৫। প্রায় ১০ সপ্তাহ পরে বাচ্চাদের দুধ ছাড়ানো হয় এবং ৯ মাসে যৌনভাবে পরিপক্ক হয়। প্রাপ্তবয়স্কদের ওজন ১০০ গ্রাম।

খাদ্য তালিকাঃ

এদের খাবার প্রধানত ফল ও পোকামাকড়।

বিস্তৃতিঃ

এটি ভুটান, কম্বোডিয়া, চীন, ভারত, লাওস, মালয়েশিয়া, মায়ানমার, নেপাল, থাইল্যান্ড এবং ভিয়েতনামের গ্রীষ্মমন্ডলীয় থেকে উপক্রান্তীয় পর্যন্ত বিভিন্ন বনে বাস করে।

অবস্থাঃ

বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-১ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত।

কমলাপেট কাঠবিড়ালি- orange-bellied Himalayan squirrel
চিতাবাঘ-Leopard
বঙ্গবন্ধু-প্রতিকৃতিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
বিলুপ্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকা প্রাণীসমূহ
বাংলাদেশের সেরা ১০ চলচ্চিত্র
পাতি গেছো ছুঁচো-Common treeshrew
গয়াল-Gayal
বাংলাদেশের বীমা কোম্পানিসমূহের তালিকা - List of insurance companies in Bangladesh
খাসিয়া বা খাসি উপজাতির পরিচিতি - Introduction to Khasia or Khasi tribe
এনজিও তালিকা গাজীপুর - NGO List Gazipur