শসা কিউকারবিটাসের অন্তর্গত একটি অতি পরিচিত উদ্ভিদ।শসা এক প্রকারের ফল যা আকৃতিতে প্রায় ১০-১২ ইঞ্চি লম্বা হয়ে থাকে।শসায় প্রায় ৯০ শতাংশ পানি, ভিটামিন-সি, ভিটামিন-কে ও ক্যাফিক এসিড রয়েছে। ১০০ গ্রামের একটি কাঁচা শশায় ক্যালরীর ২০ কিলো ক্যালরী থাকে।
কেন শশা খাবেন?
(ক) শসার মাল্টি ভিটামিনস ও মাল্টি মিনারেলস প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবে কাজ করে এবং ভিটামিন ও মিনারেলসের অভাবজনিত সমস্যা থেকে রক্ষা করে
(খ) শসাতে সিলিকা নামক একটি উপদান রয়েছে, যা শরীরে প্রবেশ করার পর কেষেদের কর্মক্ষমতাকে বাড়িতে তোলে।
(গ) শসার ফাইবার ও ফ্লুইডসমৃদ্ধ শসা শরীরে ফাইবার এবং পানির পরিমাণ বাড়ায়
(ঘ) কিডনি, ইউরিনারি, ব্লাডার, লিভার ও প্যানক্রিয়াসের সমস্যায় শসা বেশ সাহায্য করে থাকে
(ঙ) শসা বা শসার রস ডায়াবেটিস রোগীর জন্যও বেশ উপকারী
(চ) শসা মিনারেলসমৃদ্ধ হওয়ায় নখ ভালো রাখতে, দাঁত ও মাড়ির সমস্যায় সাহায্য করে
(ছ) শসার রস খেলে আর্থ্রাইটিস, অ্যাগজিমা, হার্ট ও ফুসফুসের সমস্যায় উপকার হতে পারে
(জ) কিডনি, ইউরিনারি, ব্লাডার, লিভার ও প্যানক্রিয়াসের সমস্যায় শসা বেশ সাহায্য করে থাকে
(ঝ) মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে। শরীরের জমানো ক্ষতিকর ও বিষাক্ত উপাদানগুলো অপসারণ করে রক্তকে পরিষ্কার রাখে
(ঞ) শসা বুক জ্বলা, পাকস্থলীর এসিডিটি এমনকি গ্যাস্ট্রিক থেকে মুক্তি দিতে পারে। শশার ম্যাগনেসিয়াম রক্ত চলাচল সচল করে
(চ)মিনারেলসমৃদ্ধ শসা নখ ভালো রাখতে, দাঁত ও মাড়ির সমস্যায় সাহায্য করে
(ছ)শসার রস খেলে আর্থ্রাইটিস, অ্যাগজিমা, হার্ট ও ফুসফুসের সমস্যায় উপকার হতে পারে।