বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ভবনের সমূহ
The tallest buildings in Bangladesh

The tallest buildings in Bangladesh

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ভবনের সমূহ

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ভবনের সমূহের একটি তালিকা দেওয়া হলোঃ

১। এ কে খান টাওয়ার, চট্রগ্রাম- ১৮০ মিটার (৪৬ তলা), নির্মাণঃ ২০১৬

এ. কে খান অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড , ২০১২ সালে "এ কে খান টাওয়ার" নামে   প্রকল্পটির প্রস্তাব করেছিল । প্রকল্পটি  অনুমোদিত হয় ২০১৩ সালে টাওয়ার নির্মাণ সাইট এর সঙ্গে যা আগ্রাবাদ, চট্টগ্রামে অবস্থিত।

২। সিটি সেন্টার, ঢাকা -১৭১ মিটার (৩৭ তলা), নির্মাণঃ ২০১২

সিটি সেন্টার হল এখনও পর্যন্ত বাংলাদেশের নির্মিত সবচেয়ে লম্বা আকাশচুম্বী ভবন। এটি ঢাকার বাণিজ্যিক প্রাণকেন্দ্রে মতিঝিল-এ অবস্থিত এবং শহরের জিরো পয়েন্ট থেকে কাছাকাছি অবস্থানে। শীর্ষস্থানের থাকা এই অফিসে ভবনটি "একটি শহরের মধ্যে অন্য শহর" হিসাবে পরিবেশন করা হবে বলে আশা করা হয় এবং ঢাকার অন্য কোন ভবনের চেয়ে আরও বেশি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ হিসেবে পরিলক্ষিত হয়।

৩। রেড ক্রিসেন্ট রূপায়ন টাওয়ার, ঢাকা -১৬০ মিটার (৩৫ তলা), নির্মাণঃ ২০১৩

রেড ক্রিসেন্ট রূপায়ন টাওয়ার হল ঢাকার একটি নির্মাণাধীন গগনচুম্বী অট্টালিকা যেটি পঁয়তাল্লিশতলা ও ১৬০ মিটার উচ্চতাবিশিষ্ট।

৪। মক্কাহ মদিনা ট্রেড সেন্টার, চট্রগ্রাম- ১৫০ মিটার (৩৭ তলা), নির্মাণঃ ২০১৬

৫। আজিজ কোর্ট ভবন, চট্রগ্রাম, ১১২ মিটার (৩২ তলা), নির্মাণঃ ২০১৭

আজিজ কোর্ট ইম্পেরিয়াল হল চট্টগ্রামের একটি গগনচুম্বী অট্টালিকা যেটি শহরের আগ্রাবাদে অবস্থিত। ভবনটির উচ্চতা ১১২ মিটার ও এটি বত্রিশতলা বিশিষ্ট। ভবনটির নির্মাণকাজ ২০১৪ সালে শুরু হয় এবং ২০১৭ সালে ইমারতটির নির্মাণকাজ সম্পন্ন হয়। ভবনটি চট্টগ্রামের সবচেয়ে উচ্চতম ভবন এবং বাংলাদেশের পঞ্চম উচ্চতম ভবন।

৬। রুপায়ন সিটি সেন্টার, চট্রগ্রাম, ১১২ মিটার (৩২ তলা), নির্মাণঃ ২০১৪

৭। সিটি ব্যাংক টাওয়ার, ঢাকা -১১০ মিটার (৩৪ তলা), নির্মাণঃ ২০০৭

সিটি ব্যাংক টাওয়ার হল একটি ঢাকা, বাংলাদেশে অবস্থিত লম্বা আকাশচুম্বী ভবন। এটা মহানগরীর কেন্দ্রীয় ব্যবসাভিত্তিক জেলা মতিঝিল অবস্থিত। এটি গঠিত ১০৯,৩৩ মিটার (৩৫৮.৬৯ ফুট) উচ্চতা পর্যন্ত ভবন এবং মোট ৩৪টি মেঝে বা তলাবিশিষ্ট। এটা দেশের প্রধান আর্থিক প্রতিষ্ঠান সিটি ব্যাংকের সদর দপ্তর ঘর। সিটি ব্যাংক টাওয়ার শহর লাভ করেছে শহরের সবচেয়ে লম্বা উচ্চ বিশিষ্ট ভবনগুলোর মধ্যে একটির মর্যাদা। বর্তমানে, এটি ঢাকার দ্বিতীয় বৃহত্তম লম্বা আকাশচুম্বী ভবনের তালিকায় রয়েছে।

৮। বাংলাদেশ ব্যাংক ভবন, ঢাকা -১০০ মিটার (৩১ তলা), নির্মাণঃ ১৯৮৫

বাংলাদেশ ব্যাংক ভবন হল বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি আকাশচুম্বী ভবন। এটি মহানগরীর কেন্দ্রীয় ব্যবসায়িক অঞ্চল মতিঝিলের অবস্থিত। এই ভবনটির উচ্চতা ১০১ মিটার (৩৩১ ফুট) এবং এটি ৩১ তলা বিশিষ্ট। এটি বাংলাদেশ ব্যাংক-এর সদরদপ্তর। ভবনটি শহরের আকাশচুম্বী ভবনগুলোর মধ্যে অন্যতম।

৯। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ভবন, ঢাকা -১০০ মিটার (২৩ তলা), নির্মাণঃ ২০১২

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এটি ২০০১ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ১৯৯২-এর অধীনে ফজলে হাসান আবেদের ব্র্যাক সংস্থার শাখা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

১০। হোটেল রেডিসন ব্লু, চট্রগ্রাম, ৯২ মিটার (২২ তলা), নির্মাণঃ ২০১১

রেডিসন ব্লু চট্টগ্রাম (রেডিসন ব্লু চিটাগাং বে ভিউ নামেও পরিচিত) বন্দর শহর চট্টগ্রামের অন্যতম পাঁচ তারকা হোটেল। এটি রেডিসন ব্লু ব্র্যান্ডের একটি হোটেল, যে ব্র্যান্ডটির মালিক রেডিসন হোটেল গ্রুপ। এটি চট্টগ্রামের প্রথম এবং বাংলাদেশের দ্বিতীয় পাঁচতারা হোটেল। সর্বমোট ৪.১৮ একর স্থানে এই হোটেল নির্মাণ করা হয়েছে। এখানে ২১০০ বর্গ মিটারের একটি বলরুম রয়েছে যা অফিসিয়াল সভাসহ অন্যান্য কাজে ব্যবহৃত হয়। পাশাপাশি এতে একটি মেজবান হল রয়েছে। এতে ২৪১ টি কক্ষের পাশাপাশি ১৩টি জুনিয়র স্যুট ও ৪টি এক্সক্লুসিভ স্যুট রয়েছে।

১১। দরিন টাওয়ার,মতিঝিল ঢাকা, ঢাকা -৯১ মিটার (২৫ তলা), নির্মাণঃ ২০১৩

দোরিন টাওয়ার  হল একটি ঢাকার গুলশান এর মধ্যে কেন্দ্রীভূত বিল্ডিং কমপ্লেক্স। ২৫তম তলা বিশিষ্ট বিল্ডিং ট্রেড টাওয়ারটি ৯২ মিটার (৩০২ ফুট) উচ্চতা নিয়ে গঠন করা হয়েছে। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে লম্বা ভবনগুলোর মধ্যে একটি। ভবনটির সব আধুনিক সুবিধার ব্যবস্থাসহ দেশের সামগ্রিক ব্যবসায়িক কার্যক্রমে সাহায্য করবে এবং আন্তর্জাতিক মানের পর্যায়ে আমদানির-রপ্তানিতে ভূমিকা রাখবে।

১২। ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার, চট্টগ্রাম, ৯০ মিটার (২২ তলা), নির্মাণঃ ২০১১

দ্যা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার চট্টগ্রাম (ডব্লিউটিসি চিটাগং), একটি চট্টগ্রাম এর আগ্রাবাদ-এ অবস্থিত বাণিজ্যিক ভবন। ২১ তলা ভবনের শীর্ষস্থানীয় এই ভবনটির উচ্চতা ৯০,৭০ মিটার (২৯৮ ফুট)। সব আধুনিক সুবিধার ব্যবস্থাসহ ট্রেড সেন্টারটি আন্তর্জাতিক মানের পর্যায়ে আমদানির-রপ্তানিসহ দেশের সামগ্রিক ব্যবসায়িক কার্যক্রমে সাহায্য করবে। ভবনটির আনুমানিক সমাপ্তির তারিখ জুলাই ২০১৩ এবং ২০১৬ সালে উদ্বোধন করা হয়ে।

১৩। ইস্টার্ন ফেডারেল ক্রেডিট ইউনিয়ন বীমা ভবন, ঢাকা - ৮৮ মিটার (২৮ তলা), নির্মাণঃ ১৯৭২

ইস্টার্ন ফেডারেল ক্রেডিট ইউনিয়ন বীমা ভবন বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি আকাশচুম্বী ভবন। এটি মহানগরীর কেন্দ্রীয় ব্যবসায়িক অঞ্চল মতিঝিলে অবস্থিত। এটির উচ্চতা ১০১ মিটার (৩৩১ ফুট) এবং এটি মোট ২৭টি তলা নিয়ে গঠিত। এটি ইস্টার্ন ফেডারেল ক্রেডিট ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স সদরদপ্তর। এটি ঢাকা শহরের আকাশচুম্বী ভবনগুলোর মধ্যে অন্যতম। ১৯৭২ সালে নির্মিত এই ভবনটি ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আকাশচুম্বী ভবনের তালিকায় ছিল। পরে বাংলাদেশ ব্যাংক ভবন সম্পন্ন হলে এটি সেই মর্যাদা হারায়।

১৪। কনকর্ড গ্র্যান্ড ভবন, ঢাকা - ৮৮ মিটার (২৬ তলা), নির্মাণঃ ২০০৫

কনকর্ড গ্র্যান্ড বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি আকাশচুম্বী ভবন। বাণিজ্যিক ও আবাসিক কাজসহ মিশ্রভাবে ব্যবহার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে ভবনটি নির্মাণ করা হয়। এটি ১৬৯/১, শান্তিনগর, ঢাকায় অবস্থিত। এটি কনকর্ড গ্রুপ দ্বারা নির্মিত হয়। এটির উচ্চতা ৮০,৩৯ মিটার (২৬৩.৭৪ ফুট) এবং এটি মোট ২৫টি তলা নিয়ে গঠিত।

১৫। ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ভবন, ঢাকা -৮৬ মিতার(২৫ তলা)

ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ভবন বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি আকাশচুম্বী ভবন। এটি মহানগরীর কেন্দ্রীয় ব্যবসায়িক অঞ্চল গুলশানে অবস্থিত। এটির উচ্চতা ৮০ মিটার (২৬২ ফুট) এবং এটি মোট ২৫টি তলা নিয়ে গঠিত। 

১৬। ঢাকা ওয়েস্টিন ভবন, ঢাকা - ৮৬ মিটার (২৪ তলা), নির্মাণঃ ২০০৪

ঢাকা ওয়েস্টিন হল একটি ঢাকার গুলশান এভিনিউতে অবস্থিত একটি হোটেল। এটির ঠিকানা হল প্লট-০১, সড়ক ৪৫, গুলশান -২, ঢাকা ১২১২, বাংলাদেশ। এই হোটেলের উচ্চতা ৯৬.৭০ মিটার (৩১৭.৩ ফুট) এবং এটি ২৯টি তলা নিয়ে গঠিত। এটি বাংলাদেশের সর্বাধিক উঁচু ভবনের হোটেল, এবং দক্ষিণ এশিয়া সবচেয়ে উঁচু হোটেলগুলির একটি।

১৭। জনতা ব্যাংক টাওয়ার, ঢাকা -৭৮ মিটার (২৪ তলা), নির্মাণঃ ১৯৮৫

জনতা ব্যাংক ভবন বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি আকাশচুম্বী ভবন। এটি মহানগরীর কেন্দ্রীয় ব্যবসায়িক অঞ্চল মতিঝিলে অবস্থিত। এটির উচ্চতা ৭৭.১৮ মিটার (২৫৩.২২ ফুট) এবং এটি মোট ২৪টি তলা নিয়ে গঠিত। এখানে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান ব্যাংক, জনতা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় অবস্থিত। ১৯৮৫ সালে নির্মিত এই ভবনটি বাংলাদেশের সুউচ্চ ভবনগুলোর মধ্যে অন্যতম। বর্তমানে এটি বাংলাদেশের ৩৭তম সুউচ্চ ভবন। এই ভবনটি নির্মাণ করেছে কনকর্ড গ্রুপ।

১৮। নাভানা টাওয়ার, ঢাকা -৭৫ মিটার (২৩ তলা), নির্মাণঃ ২০১৩

নাভানা টাওয়ার বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি আকাশচুম্বী ভবন। এটি মহানগরীর কেন্দ্রীয় ব্যবসায়িক অঞ্চল গুলশানে অবস্থিত। এটির উচ্চতা ৭৪ মিটার (২৪৩ ফুট) এবং এটি মোট ২৩টি তলা নিয়ে গঠিত। এটি ঢাকা শহরের আকাশচুম্বী ভবনগুলোর অন্যতম ভবন।

১৯। উদয় টাওয়ার, ঢাকা - ৭৪ মিটার (২৩ তলা), নির্মাণঃ ২০১৩

২০। বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক ভবন, ঢাকা - ৭১ মিটার (২২ তলা), নির্মাণঃ ১৯৮৩

বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক ভবন বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত একটি আকাশচুম্বী ভবন। এটি মহানগরীর কেন্দ্রীয় ব্যবসায়িক অঞ্চল মতিঝিলে অবস্থিত। এটির উচ্চতা ৭১ মিটার (২৩৩ ফুট) এবং এটি মোট ২২টি তলা নিয়ে গঠিত। এখানে বাংলাদেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় রয়েছে। এটি ঢাকা শহরের আকাশচুম্বী ভবনগুলোর অন্যতম ভবন। বর্তমানে এটি ঢাকার ১৩তম আকাশচুম্বী ভবন হিসেবে তালিকায় অবস্থান করছে।

২১। সেনা কল্যাণ ভবন, ঢাকা - ৬৯ মিটার (২২ তলা), নির্মাণঃ ১৯৮৫

সেনা কল্যাণ ভবন বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত ২১তলা বিশিষ্ট একটি বাণিজ্যিক ভবন। এটি ঢাকার মতিঝিলে ১.৩৫ বিঘা জমির উপর নির্মিত। পূর্বে এই একই স্থানে সাবেক সশস্ত্র বাহিনীর ব্যক্তিদের জন্য একটি বিশ্রামঘর ছিল। এপ্রিল ১৯৮২ সালে ২১ তলা বিশিষ্ট এই সেনা কল্যাণ ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। আগস্ট ১৯৯০ সালে ভবনের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। ভবনের মোট আয়তন ৩,২১,০০০ বর্গফুট, যার মধ্যে ভাড়া দেওয়ার যোগ্যস্থান হল ২,১৩,২৩৯ বর্গ ফুট। 

২২। বসুন্ধরা সিটি, ঢাকা - ৬৭ মিটার( ২১ তলা), নির্মাণঃ ২০০৬

বসুন্ধরা সিটি ভবনটি একটি ২১ তলাবিশিষ্ট ভবন, যার নিচের ৮টি তলা বিপণী বিতানের জন্য ব্যবহার করা হয় এবং অবশিষ্ট তলাগুলি বসুন্ধরা গ্রুপের দপ্তর হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ভবনের বিপণী বিতান অংশে প্রায় ২,৫০০টি দোকানের জায়গা রয়েছে।  ভবনটি নির্মাণে ব্যয় হয় ১০০ মিলিয়ন ডলারের ও বেশি। ১৯৯৮ সালে ভবনটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং ২০০৪ সালের ৬ই আগস্ট তারিখে এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এটি সকাল ৯ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

২৩। আড়ং ভবন, ঢাকা - ৬৬ মিটার (২০ তলা), নির্মাণঃ ২০০৫

২৪। বোরাক টাওয়ার, ঢাকা - ৬৬ মিটার (২০ তলা),নির্মাণঃ ২০১৩

বোরাক টাওয়ার  একটি ঢাকা, বাংলাদেশ-এ অবস্থিত বাণিজ্যিক আকাশচুম্বী ভবন। এটি দেশের সবচেয়ে লম্বা সম্পন্ন ভবনগুলোর মধ্যে একটি। টাওয়ারটি ঢাকার পান্থ পথ এ অবস্থিত। ইতিমধ্যে ভবনটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং ২০১৩ সালে এটির উদ্বোধন করা হয়। উচ্চতা ছাদ ২১০ মিটার (৬৮৯ ফু) মূল ভবন,শীর্ষ তল ২১০ মিটার (৬৮৯ ফু) মূল ভবন

২৫। সায়হাম স্কাই ভিউ টাওয়ার, ঢাকা - ৬৪ মিটার (২২ তলা),নির্মাণঃ ২০০৭

২৬। টিকে টাওয়ার, ঢাকা - ৬১ মিটার (২১ তলা), নির্মাণঃ২০১৩

তথ্য সূত্র:উইকিপিডিয়া

দেশি মিহি-পশমি উদ-Smooth-coated otter
ফেসবুকে মেয়ে সেজে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অপহরণের অভিযোগে আটক ছাত্রলীগ নেতা
বাংলাদেশের ঔষধ কোম্পানির তালিকা ২০২৪
বাংলাদেশের সেরা ১০ টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশ রেলওয়ে ট্রেনের সময়সূচী ২০২৪-Bangladesh Railway ২০২৪
লজ্জাবতী বানর-Bengal slow loris
এশীয় কালো ভাল্লুক-Asian black bear
ঢাকায় গেজেটস কিনতে কোথায় যাবেন? - Where to buy gadgets in Dhaka?
কালাচ সাপের কামড় চেনার উপায় - How to recognize Kalach snake bite
বাংলাদেশের এনজিওর তালিকা - List of NGOs in Bangladesh